অবতক খবর,৪ নভেম্বর: নদীয়া জেলা রাজনীতিতে আবারো ইন্দ্র পতন ঘটল বাম দুর্গে।

না ফেরার দেশে চলে গেলেন হরিণঘাটা বিধানসভার বর্ষিয়ান সিপিআইএম নেতা পাঁচবারের বিধায়ক ননীগোপাল মালাকার।

দীর্ঘ এক মাস ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভর্তি কল্যাণী গান্ধী মেমোরিয়াল হসপিটাল আজ ভোর চারটে নাগাদ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

মৃত্যুকালীন বয়স হয়েছিল 87 বছর।

তাঁর এই প্রানে বাম দুর্গে যেমন খামতি রয়ে গেল তেমনি রয়ে গেল কিছু স্মৃতি বিভিন্ন হরিণঘাটা বাসীর জন্য উপকারের অভিভাবক ছিলেন ননী বাবু একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যকলাপের সাথে যুক্ত যেমন ছিলেন তার হাতে গড়া অনেকই কিছু স্মৃতি রেখে গেলেন হরিণঘাটা বাসীর জন্য কলেজ স্কুল একাধিক দপ্তর সঙ্গে সাক্ষী গড়ে ওঠার পেছনে সাক্ষী ছিলেন তিনি।

তার এই এই প্রানে বিভিন্ন রাজনীতি মল থেকে যেমন শোকোস্তব্ধ হয়েনেতা ও কর্মীরা।

তেমনি বাম নেতৃত্তের মুখেও রয়ে গেল ভালো থেকো ননিদা লাল লাল লাল সেলাম। তাকে শেষ শ্রদ্ধা ও শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন বর্ষিয়ান নেতা ও বর্তমান চাকদা বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক, বঙ্কিম ঘোষ, উপস্থিত ছিলেন নদীয়া জেলা পরিষদের পূর্ত ও পরিবহন দপ্তরের কর্মদক্ষ চঞ্চল দেবনাথ পঞ্চায়েত হরিণঘাটা ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গৌতম কীর্তনীয়া, হরিণঘাটা পৌরসভার পৌর প্রশাসক দেবাশিস ঘোষ ভাইস চেয়ারম্যান সঞ্জীব রাম , রাজ্যের প্রাপ্ত মন্ত্রী রানাঘাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি রত্না ঘোষ কর , সিপিআইএম প্রাক্তন বিধায়ক ও সিপিএম নেতা অলকেশ দাস ও সিপিআইএম একাধিক জেলা ও রাজ্য কমিটির সদস্য ও জেলা নেতৃত্ব এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হরিণঘাটা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি উত্তম সাহা একাধিক বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব একাধিক নেতৃত্তের মুখে শোনা যায় ননিদা বিরোধী নেতা থাকলেও আমাদের অভিভাবক ছিলেন এবং একজন রাজনীতি সুচিন্তা ও পথ প্রদর্শক ব্যক্তি ছিলেন তার এই বিয়োগ আমাদের কাছে ভারাক্রান্ত হয়েছে।

তার শেষ বেলায় শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য সিপিআইএম জেলা ও রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে মিছিল করে সৎ বাহি গাড়ি করে, হরিণঘাটা মহাশ্মশানে পর্যন্ত মিছিল করে নিয়ে যাওয়া হয়।