অবতক খবর,৭ ডিসেম্বর: পরাধীন ভারতে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ভারতীয়দের লড়াই-সংগ্রামের ফলে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত স্বাধীনতা অর্জন করেছিল ভারতের জনগণ। অখন্ড ভারত কে বজায় রাখতে অসংখ্য ব্যক্তি নিজেদের উজাড় করে দিয়েছিল দেশের প্রতি। বিশ্বের বৃহত্তম ভারতের সংবিধান প্রণেতা ডঃ বি আর আম্বেদকরের মৃত্যুদিন ও দেশের সংহতি দিবস উদযাপিত হয় ।

বর্তমান সময়ে ভারতের আকাশে বিভাজিত সাম্প্রদায়িক বিজেপি দল যেভাবে প্রতিহিংসাপরায়ণতা অবলম্বন করে রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করে চলেছে তাকে তীব্র ধিক্কার জানায় পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাদ্রাসা টিচার্স এসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি তথা কর্মাধ্যক্ষ বন ও ভূমি উত্তর চব্বিশ পরগনা এ কে এম ফরহাদ।

সংহতি দিবসে বারাসাত নীলদর্পণ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত শিক্ষক সংগঠনের সভায় সভাপতি একেএম ফারহাদ বলেন বর্তমান সময়ে নেত্রী হিসাবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে সর্বাগ্রে উল্লেখ করে বলেন তিনি সততার প্রতীক হিসাবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের জন্য যেভাবে কর্ম ক্রিয়া করে চলেছে তাতে ভারতের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল হয়ে উঠবে মানবিক নেত্রীর হাতেই।

সভাপতির ভাষণে তিনি আরো বলেন বাংলায় রবীন্দ্র-নজরুল-রামকৃষ্ণ- বিবেকানন্দের মত বিখ্যাত মনীষীদের সমাগমে দেশ যে পথে পরিচালিত হয়েছিল তা বিশ্বের দরবারে সমাদৃত হয়েছিল ভারত সর্বধর্ম সমন্বয়ের দেশ। কিন্তু বর্তমান সময়ে সম্প্রদায়িক দল কে হটিয়ে মমতা ব্যানার্জি ও সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ তথা সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আগামী দিনে সঠিক দিশা দেখাবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন। শুভবুদ্ধি সম্পন্ন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন দেশের শান্তি সংহতি রক্ষা করতে বাংলার জননেত্রীকে দেশনেত্রী বানাতে হবে,তার জন্য সকলকে একত্রিত হয়ে ছাপিয়ে পড়তে হবে তৃণমূল কংগ্রেসের পতাকাকে সামনে নিয়ে।

পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাদ্রাসা টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি একেএম ফারহাদের নেতৃত্বে নিয়মিতভাবে দলের কর্মকাণ্ড পরিচালনার পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের সামাজিক অনুষ্ঠান অহরহ সম্পন্ন হতে দেখা গেছে বিগত দিনের বিভিন্ন সময়ে