অবতক খবর,১৭ এপ্রিল,নববারাকপুর :লোকসভা নির্বাচন দোরগোড়ায়। শাসক বিরোধীদের প্রচার জনসংযোগ চলছে।দমদম কেন্দ্রে তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির প্রার্থী জোরকদমে লড়াই ময়দানে।ব্যারাকপুর ২ ব্লকের বিলকান্দা ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতে লেনিনগড় যোগেন্দ্রনগর গত বছর নির্বাচনে একটু পিছিয়ে ছিল।এবছর জয়ের মার্জিন বাড়বে। কারন ঘরে ঘরে মহিলা দের লক্ষ্মীর ভান্ডার দ্বিগুণ হয়েছে। উন্নয়নকে হাতিয়ার করে দাবি ব্যারাকপুর ২ ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশীর। বুধবার সকালে লেনিনগড় দক্ষিণ যোগেন্দ্রনগরে ২১৯ নং পার্টে ঘরে ঘরে গিয়ে বিলকান্দা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতে উপপ্রধান অঞ্জলি দেউরি সহ পঞ্চায়েত সমিতির তেরো জন সদস্য কর্মী সমর্থক দের সাথে নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সৌগত রায়ের জমজমাট নির্বাচনী প্রচার জনসংযোগ সারলেন লড়াকু তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশী। বলেন সারা বছর আমরাই মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করেছি। পরিষেবা দিয়েছি। কেউ বলতে পারবে না ভোটের সময় এসেছি। করোনা আমফান বুলবুল বাংলার মানুষের পাশে ছিল তৃণমূল। লড়াই আন্দোলনে পাশে দাঁড়িয়ে পরিষেবা পৌঁছে দিয়েছি।বিনাপয়সায় শিক্ষা স্বাস্থ্য খাদ্য।কে দিয়েছেন রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।একটা মেয়ে স্কুলে যেতে পারছে না সবুজসাথী প্রকল্পে সাইকেল, অনলাইনে উচ্চ শিক্ষা ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার মোবাইল ট্যাব, দুরারোগ্য চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সুবিধা, পাঁচ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবীমা, মেয়ের বিয়ে দিতে পারছেন না রূপশ্রী প্রকল্পে সহায়তা, লকডাউনের সময় থেকে বিনামূল্যে রেশন, কেউ ভেবেছিল রাজ্য সরকার থেকে এই সব সুবিধা পরিষেবা পাবেন। সারা বছর মানুষের পাশে ছিলাম। অন্য কোন দলকে দেখা যায় নি।দমদম সাংসদ অধ্যাপক সৌগত রায় ভারতবর্ষের সেরা সাংসদ। এলাকার উন্নয়নে সাংসদ তহবিল থেকে অনেক কাজ করেছেন।রাস্তাঘাট ড্রেন নিকাশি আলোর পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও কাজ হয়েছে। কাজের মানুষ এলাকায় বহুবার এসেছেন। যখন ডেকেছেন পাশে দাঁড়িয়েছেন। হাত করজোড়ে আবেদন সেরা সাংসদকে আপনার অমূল্য একটা ভোট দিয়ে পুনরায় জয়ী করবেন। নিজের ভোটটা নষ্ট করবেন না। আশেপাশের লোকজন দের বলবেন।পুরনো নতুন কর্মীদের নিয়ে ভাবছি না। সকলেই ঐক্যবদ্ধ ভাবে ভোটের ময়দানে সামিল।লক্ষ সৌগত রায়ের জয়ের মার্জিন বাড়ানো।বিরোধীরা অনেকে অনেক কথা বলবে। আসলে বলবেন বিগত পাঁচ বছর কি উন্নয়ন করেছেন কোন পরিষেবা দিয়েছেন।