অবতক খবর,১৮ মেঃ গ্রামের জল সংকট মেটাতে দুটি মার্সেল বোরিং টিউবয়েল করে দিয়ে নজির গড়লো পশ্চিম জিগরি গ্রামের সমাজসেবী মহিরুদ্দিন শেখ।

চলছে গ্রীষ্ম কাল প্রখর দাবদাহ চারী দিকে জল সংকট তেমন ভাবে নেই বৃষ্টির দেখা।ইতিহাসে এই প্রথম আগের তুলনায় ব্যাপক হারে জল সংকট।

নেই ধুলিয়ানের গঙ্গায় জল।মরুভূমির আকার নিয়েছে ধূলিয়ানের গঙ্গা ও।ঠিক তারই পাশাপাশি ব্যাপক হারে জল সংকট মুর্শিদাবাদের ফরাক্কার জীগরী গ্রামেও।ফরাক্কার পশ্চিম জীগরী গ্রামে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রামবাসী জল সংকটে ভুক্তভোগী। প্রায় কয়েক কিলোমিটার পায়ে হেটে নদী কিংবা ক্যানেলের জল নিয়ে এসে পান করতো। বেজায় সমস্যার মধ্যে রয়েছে পশ্চিম জীগরি গ্রামের লোকজন।আর তাদের দিকে তাকিয়ে মহতী উদ্যোগ নিলো পশ্চিম জিগরি গ্রামের তরুণ তুর্কি সমাজসেবী মহিরুদ্দিন শেখ।নিজেই উদ্যোগী হয়ে গ্রামের দুই প্রান্তে দুইটি মার্সেল বোরিং দিয়ে টিউবয়েল করে নজির সৃষ্টি করলেন।এই মহতী উদ্যোগের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন বিদ্যোজনেরা।

উল্লেখ্য মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা বিধানসভার পশ্চিম জীগরী গ্রামে জলের লেয়ার অনেকটাই নীচে ,এদিকে ব্যাপক হারে পাথর রয়েছে মাটির নীচে। পিছিয়ে পড়া গ্রাম।একাংশ দুস্থ অসহায় পরিবার মার্সেল বা মার্সেলের মত বোরিং করে টিউবয়েল করার সামর্থ্য নেই অনেকের।যদিও গ্রামে জল সংকট থাকলেও হুঁশ নেই জনপ্রতিনিধিদের।

সব কিছু দেখে বসে থাকতে পারেনি ওই গ্রামেরি তরুণ তুর্কি সমাজ সেবী মহিরুদ্দিন শেখ।প্রথমে গ্রামের দুই প্রান্তে দুটি মার্সেল বোরিং করলেও এতটাই নীচে পাথর ও জলের লেয়ার কম থাকায় শেষ মেস মার্সেল বোরিং টিউবয়েল করে গ্রামবাসীর মুখে হাসি ফুটালেন তরুণ তুর্কি সমাজসেবী মহিরুদ্দিন।গ্রামজুড়ে তরুণ তুর্কী সমাজসেবী মহিরুদ্দিনের প্রশংসার জোয়ার।সাধারণ মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়ে খুশি মহিরুদ্দিন।