মলয় দে :: নদীয়া :: শেষমেষ বিজ্ঞানের অণুবীক্ষণ যন্ত্রের দেখা আকৃতি অনুযায়ী কর্নার প্রতিলিপি অবশেষে দেবতার আসনে। কারো কাছে হাস্যকর, কারো কাছে অবৈজ্ঞানিক কিন্তু বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর এমনটাই মনে করেন নদীয়া জেলার শান্তিপুর শহরের দু নম্বর ওয়ার্ডের ঢাকা পড়ার অধিবাসীবৃন্দ। মূর্তি প্রস্তুতকারক জানান সরলা দেবী তাঁর জানা নেই তবে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখা আকৃতি অনুযায়ী মাটির খড় দিয়ে একটি আকার মানুষের সামনে উপস্থাপিত করেছি।
উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা বিশ্বাস করেন এই পুজোর মাধ্যমে এলাকারই সুপ্রসিদ্ধ সুরধ্বনিতে বিসর্জনের মাধ্যমে করো না কে চিনে ফেরত পাঠিয়ে দেবেন কাছে আসবে আমাদের বাংলা তথা ভারতবর্ষ।
এই পুজোর পূজারী জানান করুনার আলাদা কোন মন্তব্য নেই তবে বিপত্তারিণী পুজোর অনুকরণে প্রার্থনা করা হয়েছে ঈশ্বরের কাছে। প্রায় ২০০০ এলাকা ও মানুষ আজ দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একভাবে খিচুড়ি প্রসাদ গ্রহণ করেছেন।
বিজ্ঞান কর্মীদের মত অনুযায়ী সচেতন মানুষদের রুখে দাঁড়ানো দরকার এ বিষয়ে। কারণ এ ধরনের খবর প্রকাশে আসলে গিমিক তৈরি হতে পারে সাধারণ মানুষের মধ্যে। তবে সংবাদ পরিবেশনার ক্ষেত্রে গোটা পাড়া জুড়ে সাধারণমানুষের বিশ্বাসে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত হানা উচিত নয় বলে মনে করেন সাংবাদিক মহল।