অবতক খবর,২৮ জুলাইঃ আজকে KMC থেকে ঠিকা টেনেন্ট যারা রয়েছেন। তারা ব্যাংকের লোন পাবেন। ঠিকা যদি বিল্ডিং তৈরি হয়ে গেলে আমরা সুস্থ পরিবেশের থাকতে পারব। আগে যেটা বছরের পর বছর লিস ডিদ নিয়ে সময় লাগত। এখন সেটা ১৫ দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। যে বাড়িতে মালিকানা নেই সেখানে বাংলা বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হবে বলে জানান মেয়র। এদিন অঞ্জলী বোস কে এদিন ঠিকা টেনেন্ট হিসাবে লিজ ডিড তুলে দেন মেয়র। তিনি বলেন এটা বিরাট বাড়ি নেই। কিন্তু মানুষের একটা স্বপ্ন থাকে। ১৫ দিনের মধ্যে যদি ঠিকা টেনেন্ট কাগজ ঠিক থাকলে তাদের কে সঙ্কশন প্ল্যান দিয়ে দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত ১৬ টি অনুমতি দিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান মেয়র। ৪০ টার মধ্যে ১৬ টা দেওয়া হয়েছে।

কালকে মুখ্যসচীব একটা বৈঠক করেছেন। সেখানে পরিকাঠামো তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আগে শাহর অঞ্চলে ডেঙ্গু হত । এখন গ্রামীণ এলাকায় ডেঙ্গু হচ্ছে। আগে কাচা বাড়ি থাকত। কিন্তু এখন গ্রামীণ বাড়ি ও পাকা হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে জল জমছে এবং ডেঙ্গু গ্রামীণ এলাকায় বেশি ডেঙ্গু হচ্ছে বলে জানান মেয়র।

মশা অভিযোগ আসছে। যেখানে বন্ধ বাড়ি সেই সব বাড়ি থেকে অভিযোগ আসছে। আমরা বিল্ডিং বিভাগ কে বলেছি ভেঙে দিতে। এখনই ডেঙ্গু নিয়ে সেই ভাবে ভাভাচ্ছে না। শুধু মাত্র চিকিৎসা কেন্দ্র গুলিতে দুই একট ডেঙ্গু কেস আসছে।

বেআইনি হলে সেটা ভাঙতে হবে। এটা কাউন্সিলর দের কিছু করার নেই। আইন আছে সেটা আইনের মত চলবে। কোনো কাউন্সিলর দাড়াতে পারে না। যদি কেউ দাড়িয়ে থাকে সেটা অন্যায় করেছে। আমদের কাজ হচ্ছে মানুষের সেবা করা।

মানিকতলা বেআইনি বাড়ি নিয়ে বিচারপতি মন্তব্য নিয়ে মেয়র বলেন যে বাড়ি ভাঙ্গার জন্য একটা প্রক্রিয়া আছে। আগের তুলনায় ২০০ শতাংশ বেশি বাড়ির ভাঙ্গার কাজ করছি। আমরা পুলিশ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছি। যেখানে আইনি মামলা হয়ে রয়েছে সেখানে কাজ হচ্ছে। বুলডোজার নিয়ে ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও। সেটা আমরা করতে চাই না। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে বেআইনি বাড়ি ভাঙ্গার কাজ করছি।