অবতক খবর,৫ জুনঃ বালি-মাটি চুরি। এই চুরি কবে‌ থামবে সেই উত্তর কেউ জানে না। কিছুদিন আগে মথুরা বিল নিয়ে যে কমিটি গঠন করা হলো, সেই কমিটির সদস্যরা কথা দিয়েছিলেন যে বিলটি সংস্কার করা হবে।

কিন্তু তারাও এই মাটি মাফিয়াদের সাথে হাত মিলিয়ে নিল। এমনই অভিযোগ তুলেছেন ওই অঞ্চলের নেতা রানা দাশগুপ্ত। যিনি এক সময় ব্লক সভাপতি ছিলেন। তিনি বিদায়ী ব্লক সভাপতি কিনা তা এখনো ঘোষণা করেনি দল। তাই তিনি এখনও ব্লক সভাপতি হিসেবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট করছেন। তিনি অভিযোগ করছিলেন, এই মথুরা বিল থেকে প্রচুর মাটি এবং বালি চুরি হচ্ছে। কিন্তু এই অভিযোগ পুলিশ প্রশাসন এক কান দিয়ে শুনে আর এক কান দিয়ে বার করে। স্থানীয় নেতৃত্ব বিষয়ে কিছু বলতে চান না। কিন্তু সকলে‌ হাত মিলিয়েছে বলেই কেউ এই বিষয়টি গুরুত্ব দিলো না। অন্যদিকে এই বেআইনি মাটির গাড়ির দৌরাত্ম্যের জেরে এক ব্যক্তির প্রাণ গেল। তা সত্ত্বেও টনক নড়ল না প্রশাসনের।

এই সংবাদ সর্বপ্রথম অবতক খবরে প্রকাশিত হয়। খবরের পর খবর হচ্ছে তবু চোখ খুলছে না। স্থানীয় নেতা থেকে শুরু করে প্রশাসনের। সূত্রের খবর, ৪ জুন রাতে দেখা যায় নদীয়া জেলার উচ্চ অধিকারীকরা সেখানে অভিযান চালান এবং বেশ কয়েকজনকে আটকও করেন। পাশাপাশি এই মাটি তোলার কাজ তারা বন্ধ করে দেন। এখন প্রশ্ন,নদীয়া জেলার প্রশাসন উদ্যোগ নিল কিন্তু উত্তর ২৪ পরগনায় কিছুই হলো না? এখানে প্রশাসন কেন নিরব তারা কেন পিছিয়ে গেলেন এ ব্যাপারে তা এখনো জানা যায়নি। আর এবার এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রানা দাশগুপ্ত।

তাঁর আরো অভিযোগ যে এখান থেকে অনেক বড় বড় লিডাররা টাকা তুলছে।