অবতক খবর,২৭ ফেব্রুয়ারিঃ বৈদ্যবাটির একটি সরকারি ব্যাংকের শাখায় ম্যানেজার বাংলা বুঝতে না পারায় সমস্যায় পড়েন গ্রাহকরা। এরকমই বৈদ্যবাটীরই এক ব্যাক্তি পরিষেবা( লোন) নিতে আসা এক ব্যক্তি এর জন্য চরম সমস্যায় পড়েন। সমস্যার সমাধান না পেয়ে ওই ব্যক্তি এক রাজনৈতিক সংগঠনকে ( বাংলা পক্ষ ) জানান । আজ ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাংকের ওই শাখায় ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয়।

বৈদ্যবাটি নার্সারি রোডের বাসিন্দা গণেশ প্রধানের অভিযোগ তিনি বারংবার ব্যাঙ্কে এসে কিছু পরিষেবা (লোনের) জন্য আবেদন জমা দেওয়ার সত্ত্বেও , হিন্দি ভাষা না জানার কারণে যেতে হয় তাকে ।

ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে আজ ব্যাংকের ওই শাখায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয়। বাংলা পক্ষের বৈদ্যবাটি বৈদ্যবাটী একটি সরকারি ব্যাংকের শাখায় ম্যানেজার বাংলা বুঝতে না পারায় সমস্যায় পড়েন গ্রাহকরা। এরকমই বৈদ্যবাটীরই লোন নিতে আসা এক ব্যক্তি এর জন্য চরম সমস্যায় পড়েন। সমস্যার সমাধান না পেয়ে ওই ব্যক্তি এক রাজনৈতিক সংগঠনকে ( বাংলা পক্ষ ) জানান । আজ ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাংকের ওই শাখায় ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয়।

বৈদ্যবাটি নার্সারি রোডের বাসিন্দা গণেশ প্রধানের অভিযোগ তিনি বারংবার ব্যাঙ্কে এসে লোনের জন্য আবেদন জমা দেওয়ার সত্ত্বেও , হিন্দি ভাষা না জানার কারণে যেতে হয় তাকে ।

ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে আজ ব্যাংকের ওই শাখায় ওই ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয়। বাংলা পক্ষের হুগলি জেলার দপ্তর সম্পাদক জানান ” বারংবার এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে এই ব্যাংকে বাংলায় পরিষেবা দেওয়া হয় না , বাংলা ভাষায় পরিষেবা থেকে বাঙালিরা বঞ্চিত হচ্ছে । বৈদ্যবাটির এই বাসিন্দাও বাংলা ভাষা না জানায় লোন পাচ্ছেন না এই বিষয় আজ ডেপুটেশন জমা দেওয়া হলো”।