অবতক খবর,১৪ জানুয়ারিঃ অভিনেত্রী সাংসদ এলেন। বিক্ষোভের মুখে পরলেন। দলীয় কর্মীর বাড়িতে খেতে বসে ফটো শেসন করে উঠে গেলেন। দিদির দূত হয়ে সাংসদ শতাব্দী রায় হাসন বিধানসভার বিষ্ণুপুর পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামে যেতেই তাকে শুনতে হলো গ্রামবাসীদের না পাওয়ার ফিরিস্তি৷ বিক্ষোভের মুখেও পরতে হয় তাকে।

এদিকে আজ দুপুরে বিষ্ণুপুর পঞ্চায়েতের তেঁতুলিতা গ্রামের সুজিত সরকারের বাড়িতে শতাব্দীর খাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিলো। উঠানে আসন পেতে খাবার দেওয়া শুরু হয়েছে। পঞ্চ ব্যাঞ্জনের তালিকায় ছিলো ভাত, বেগুন ভাজা, মুগের ডাল, পাঁচ রকম সব্জীর তরকারি,খাসির মাংস চাটনি, মিষ্টি। শতাব্দী রায় স্থানীয় বিধায়ক অশোক চ্যাটার্জিকে সঙ্গে নিয়ে খেতে বসলেন। ভীড় করে দাঁড়িয়ে আছেন দলের কর্মীরা। ছবি তুলতে ব্যস্ত সংবাদ মাধ্যম ও তৃণমূলের একাংশ। কিন্তু তারপর যা হলো সেটা ভাবেননি কেউই। ছবি তোলা শেষ হতেই খাবারের সামনে থেকে উঠে গেলেন সাংসদ। এক দানা অন্নও মুখে তুললেন না।

আর একথা জানাজানি হতেই সমালোচনায় সরব বিজেপি। তৃণমূল নেতৃত্ব যুক্তি খাড়া করলেন। আর শতাব্দী বেগতিক বুঝে বললেন যখন কেউ ছিলোনা তখন খেয়েছেন।