অবতক খবর: বাঁকুড়ার জেলা পরিষদের ৫৬টি আসনের মধ্যে ৫৫ টিতে জয়ী শাসকদল।নিউটাউনের অন্তর্গত জ্যাংড়া-হাতিয়াড়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অভিযান স্পোর্টিং ক্লাবের ২৬৬ ও ২৬৭ নম্বর বুথের কাছ থেকে উদ্ধার বোমা ভর্তি ব্যাগ। আতঙ্কে স্থানীয়রা।পূর্ব বর্ধমানের জেলা পরিষদের ৬৬ টি আসনেই জয়ী তৃণমূল। ২৩টি পঞ্চায়েত সমিতিই তৃণমূলের দখলে।২১৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ২০৮টি তৃণমূল। বিজেপি ৩টি। সিপিএম ১টি পেয়েছে। ত্রিশঙ্কু ৩।

রায়গঞ্জে গণনায় কারচুপির অভিযোগ নিয়ে উত্তেজনা। বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর উপস্থিতিতে গণনাকেন্দ্রে উলটে দেওয়া হল টেবিল। একই অভিযোগ করেছেন খগেন মুর্মুও। জয়ী বিজেপি প্রার্থীদের সার্টিফিকেট দেওয়া নিয়ে টালবাহানার অভিযোগ। পুরুলিয়ার ৪৫টি জেলা পরিষদের ৪২ টি তৃণমূলের দখলে। পঞ্চায়েত সমিতির ২০টির মধ্যে ১৯ টিতেই জয়ী শাসকদল। ১৭০টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ১২৩ টি তৃণমূলের, ১১টি বিজেপি, বামেদের ২ ও কংগ্রেসের ১ টি।

জেলে বসেই জয়ের খবর পেলেন মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের বিদায়ী জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ আনারুল হক বিপ্লব। পরপর তিনবার জয়লাভ করলেন। সম্প্রতি খুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁকে।জেলা পরিষদে জয়ী হওয়ার পরও বিজেপি প্রার্থী দিপালী বিশ্বাসকে শংসাপত্র দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। উত্তেজনা বাগদায়। শান্তনু ঠাকুরের নেতৃত্বে বিক্ষোভে বিজেপি। সেখান থেকেই মুখ্যমন্ত্রীকে নজিরবিহীনভাবে আক্রমণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। দাবি করলেন,সুষ্ঠ ভোট হলে একটি ভোটেও পাবে না তৃণমূল।

সাগরদিঘি পঞ্চায়েত সমিতি তৃণমূলের দখলে। মোট ৩৩ টি আসনের মধ্যে ২৩ টিতে জয়ী তৃণমূল। বহরমপুর- মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদও তৃণমূলের দখলে। মোট ৭৮ টি আসনের মধ্যে ৭০ টির বেশি আসন পেয়ে সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করতে চলেছে তৃণমূল।বীরভূমে ৫২ টি জেলা পরিষদের আসনে ৫১ টিতে জয়ী তৃণমূল। একমাত্র নলহাটি ২ নম্বর ব্লক থেকে সাব্বির হোসেন ওরফে জয় জয়ী হয়েছে। তিনি নিকটতম তৃণমূল প্রার্থী তথা বিদায়ী বোর্ডের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ আবু জাহের রানাকে ৩০৩৫ ভোটে পরাজিত করেন।কোচবিহারে ফের বোমা বিস্ফোরণ। এবার গুরুতর জখম ৩। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য এলাকায়।ভাঙড় জুড়ে সন্ত্রাসের ছাপ। চারিদিকে পড়ে ফাটা বোমার দড়ি, তাজা বোমা। রাস্তা জুড়ে গাড়ির কাঁচ ও ইটের টুকরো। আতঙ্কে বহু মানুষ নিজেদের ঘরবন্দি করেছেন।