অবতক খবর,২৪ মেঃ বছর তিনেক আগে বিয়ে দেওয়া নৈহাটি পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তেতুলতলা মুন্সিবাগান এলাকার বাসিন্দা পেশায় রংমিস্ত্রি সঞ্জয় রায়ের কুড়ি বছরের মেয়ে সুস্মিতা প্রামাণিক কে নৈহাটি থানার অন্তর্গত ব্যানার্জি পাড়া রোডের বসবাসকারী শংকর প্রামাণিকের সঙ্গে বিয়ে দেয়। দীর্ঘ তিন বছর ধরে সুস্মিতার শাশুড়ি সাথী প্রামানিক সহ স্বামী শংকর প্রামানিক কে নিয়ে ওই এলাকায় বসবাস করতো। হঠাৎ করে গত ১৯শে মে ২০২৩ থেকে সুস্মিতা প্রামাণিক নিখোঁজ হয়ে যায় বলে বাপের বাড়ির লোকের অভিযোগ। যদিও এই ব্যাপারে নৈহাটি থানায় একটি নিখোঁজ ডায়রি লিপিবদ্ধ হয়েছে । সুস্মিতার বাপের বাড়ির লোকের আরোও অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে সুস্মিতার শাশুড়ি সাথী প্রামানিক সহ তার স্বামী শংকর প্রামানিক সুস্মিতার ওপর মারধরের পাশাপাশি অত্যাচার চালাতো। অন্যদিকে সুস্মিতা প্রামাণিকের স্বামী শংকর প্রামানিক জানান শ্বশুরবাড়ির অভিযোগ সবই মিথ্যা। তিনি আরো বলেন তার স্ত্রী সুস্মিতা বিবাহ বহির্ভূত ভাবে ভাটপাড়ার নিবাসী শঙ্খদীপ সাহা ওরফে বিট্টুর সঙ্গে সম্পর্ক জড়িত থাকার কথাও তিনি জানান।