অবতক খবর,২০ এপ্রিল: এলাকার এক মাফিয়া বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন কাপড় দোকানের মালিক। ক্ষুদিরাম দেবনাথ তিনি জানান,রবিবার সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ জাহাঙ্গীর মণ্ডল প্রায় কুড়ি থেকে 50 টা ছেলে নিয়েছে তার ওপর চড়াও হয়। শুধু তাই নয় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ এবং পরিবার সমেত জ্বালিয়ে পুড়িয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায় প্রকাশ্যে। যদিও প্রাণ বাঁচাতে তিনি স্থানীয় প্রশাসনের কাছ দ্বারস্থ হলে তখন সেই মুহূর্তে তার কোন কথা শুনেননি প্রশাসন এমনটাই অভিযোগ করেন ক্ষুদিরাম বাবু
কারণ এলাকায় এই জাহাঙ্গীরের বিশেষ একটা প্রভাব রয়েছে
এলাকার ত্রাস সন্ত্রাস সৃষ্টি এবং লুটপাটের অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ী সমিতির কিছু মানুষ কারণ তারা ক্যামেরার সামনে না বললেও তাই এবার স্বীকার করে নিলেন ব্যবসায়ীরা

এই ঘটনার সূত্রপাত বছর পাঁচেক আগে ক্ষুদিরাম বাবুর সাথে জাহাঙ্গীরের পরিচয় হয় একটি দোকানে দুই ব্যবসায়ীর মধ্যে সম্পর্ক আরও নিকট হতে থাকে পরবর্তীকালে একটি জায়গা দেখে স্কুল করার চিন্তা ভাবনা নেয় ক্ষুদিরাম বাবু এবং জাহাঙ্গীর মণ্ডল কিছু কারণবশত কোভিদ পরিস্থিতিতে লকডাউন পড়ে যাওয়ার কারণে আর্থিক অনটনে ভুগছিলেন জাহাঙ্গীর যদিও তাকে একাধিকবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন খুদিরাম বাবু
প্রায় 30 থেকে 40 লক্ষ টাকা অব্দি সাহায্য করেছিলেন খুদিরাম বাবু জাহাঙ্গীরকে বলতো কবি পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে ওই জায়গা নিয়ে বসা কারণ সেই জায়গায় স্কুল করার কথা ছিল সেটা আদৌ সম্ভব হয়ে ওঠেনি যার ফলে ক্রমশ দূরত্ব বাড়তে থাকে দুজনের মধ্যে এর ফলে একাধিক ভাবে ক্ষুদিরাম বাবু জাহাঙ্গীরের কাছে টাকা চাইলে জাহাঙ্গীর অস্বীকার করে যে জাহাঙ্গীর নিজে ক্ষুদিরাম বাবুর কাছে থাকা প্রায় এক কোটি টাকা
এমত অবস্থায় সব রকম কাজ কর্ম থমকে যায় দুজনের মধ্যে অবশেষে জাহাঙ্গীর টাকার চাপ দিতে থাকে ক্ষুদিরাম বাবুকে যদিও ক্ষুদিরাম বাবু মানতে নারাজ তার ফলে জাহাঙ্গীর নিজেই এবার আইনের পথে দ্বারস্থ হন এবং ক্ষুদিরাম বাবুর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে

ক্ষুদিরাম বাবুর তিনি বলেন আমি যে ওকে টাকা ধার দিয়েছি তা প্রত্যেক তথ্য প্রমাণ রয়েছে আমার কাছে শুধু তাই নয় । আমার কাছ থেকে না এলাকার বিভিন্ন ব্যবসায়ী কাছ থেকে জোর জুলুম করে টাকা আদায় করত এক অনেক সময় এই জাহাঙ্গীর তার ফলে টাকা নিয়েছে আর ফেরত দিতে না ক্রমশ বাড়তে থাকে খুব যার ফলে এই প্রাণনাশের হুমকি।
দিয়ে যায় ক্ষুদিরাম বাবুর পরিবারকে
অবশেষে ক্ষুদিরাম বাবু প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন নড়েচড়ে বসে এবং জাহাঙ্গীরের নামে অভিযোগ দায়ের করে ক্ষুদিরাম বসু এমনটাই জানা যায় প্রশাসন সূত্রে।।