অবতক খবর, ৫ নভেম্বরঃ এক বড় মাপের শ্রমিক নেতা তিনি এখন এম এল এ। তিনি বলেছেন, গরিব মানুষের জন্য মুখ্যমন্ত্রী কাজ করছেন কিন্তু যে লোক প্রতিদিন খেতে পায় না তার কথা আগে ভাবতে হবে। জনহিত কর প্রকল্পগুলি তো আর বন্ধ করা যায় না। যারা ডিএ পান, তাদের বেতন যথেষ্ট।

এই এম এল এ যিনি কোনোদিন বড় মাপের শ্রমিক নেতা ছিলেন, অত্যন্ত শ্রমিক দরদী, গরিব দরদী তিনি জনকোষ থেকে কত টাকা তলব নেন সেই অঙ্কের পরিমাণ দেখেছেন কি?

বাম আমলে একজন এম এল এ কত পেতেন আর এই মা মাটি মানুষের আমলে কত পাচ্ছেন এইটা ভেবে দেখেছেন কি? তার বাড়িতে আয়না আছে কি? সেই আয়নায় তিনি নিজের মুখ দেখেছেন কি?

তিনি গরিবদের জন্য ভাবছেন এতো ভালো কথা। তিনি তার তলবের টাকা কি গুনে গুনে নেন? এম এল এ-দের তলব তো ইচ্ছামতো বাড়ানো যায়। জনসাধারণ তো দেখছে ‘গরিবের আগে’ এমএলএরা রয়েছেন। তারা এই রাজ্যে গরিবতম।

ক্লাব অনুদান পূজা অনুদান এগুলো কোন জনহিতকর প্রকল্প জানাবেন কি এমএলএ মশাই? এই এম এল এ হলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।