অবতক, খবর ১০ অক্টোবরঃ আজ রাত ন’টা নাগাদ দেখা গেল ট্রাফিক পুলিশের নেতৃত্বে কাঁচরাপাড়া গান্ধী মোড় থেকে মন্ডল বাজার ছাড়িয়ে কিছুদূর পর্যন্ত স্প্রিং পোস্ট বসানো হচ্ছে। এগুলি ডিভাইডারের কাজ করবে। কিন্তু ডিভাইডারের দুই পাশে যেটুকু রাস্তা রয়েছে তাতে বাস চলাচল এবং তার সঙ্গে পথচারীদের চলাচলের ব্যাপক অসুবিধা সৃষ্টি হবে বলে জনসাধারণের ধারণা।

কারণ এতে রাস্তা আরও সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে।
এই পোস্টগুলি বসানোর সময় জনসাধারণ বসানোর পদ্ধতি নিজের চোখে দেখছিল।

এই প্রধান সড়ক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ পথ প্রায় 40 ফুট চওড়া। ইতিমধ্যে প্রায় সাড়ে তিন ফুট করে দুই দিকে অর্থাৎ সাত ফুট রাস্তা পূজাকালীন বিজ্ঞাপনের জন্য যে তোরণ তৈরি করা হয়েছে সেই তোরণ দ্বারের গ্রাসে চলে গিয়েছে। অন্যদিকে মনোপলের জন্য অনেক জায়গায় তিন ফুট রাস্তা কমে গিয়েছে। এই সমস্ত দিক বিবেচনা না করে, কেন ডিভাইডার বসানো হচ্ছে তা জনসাধারণ বুঝতে পারছে না।
রাস্তা পরিষ্কার না করে তোরণ দ্বার না সরিয়ে কেন এই ডিভাইডার বসানো হচ্ছে সাধারণ মানুষের বুদ্ধিতে কুলাচ্ছে না।

প্রশাসনের কি কোন বৈজ্ঞানিক চিন্তা নেই, এ প্রশ্ন উঠেছে। অন্যদিকে এই তোরণ দ্বারের কারণে যে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে তা কলকাতা পৌরসভা মেনে নিয়েছে এবং সেখানে তোরণ দ্বার খোলা শুরু হয়ে গিয়েছে। তোরণ দ্বারের ব্যানারে ব্যবহৃত বিষাক্ত রাসায়নিক পরিবেশকে দূষিত করছে। এই ভাবনা স্থানীয় প্রশাসনের মাথায় নেই।

এদিকে জানা গেছে এই তোরণ দ্বারগুলি কালীপুজোর পর খোলা হবে। জনসাধারণের অসুবিধা করে কেন এগুলো এতদিন থাকবে তাতে কার লাভ বএটি জনসাধারণ বুঝতে পারছে না। পৌরসভা এবং থানা প্রশাসন জনপরিষেবা দিয়ে থাকেন। এই কি তাদের পরিষেবার নমুনা?