অবতক খবর :: নদীয়া ::   চাকদাহ শিমুরালি গ্রামীণ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে করোনা ভাইরাসের থাবা থেকে বাঁচতে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভির বাড়ছে ক্রমশ সামান্য জ্বর তার সাথে সর্দি ,কাশির ভাব থাকলেই চলে আসছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। এক নাগাড়ে রুগী দেখেও ক্লান্ত নেই ডাক্তারের সবার অভাব অভিযোগ শুনছে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিচ্ছেন গ্রামের গরীব মানুষ গুলি।দিয়া চাকদহ থানার শিমুরালি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধিন সুতারগাছি প্রাথমিক স্বাস্থ‍্য কেন্দ্র টি এমনিতেই ভির তারপর করোনা ভাইরাসের জন‍্য ভির আর ও উপচে পড়ছে।স্বাস্থ‍্য কেন্দ্রের ডাঃ গোপাল হালদার মুখে মাস্ক পড়ে এক নাগাড়ে রুগী দেখেই চলেছেন।

মুখে বিরুক্তি কোন ভাব নেই।টিফিন খাওয়া তো দূরের কথা। ডঃ ডাক্তারের বাড়ি কৃষ্ণনগরে সেই কাক ভোরে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে শিমুরালি স্বাস্থ‍্য কেন্দ‍্র আসে এই তার রোজকার কাজ।ডাঃ হালদার কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন,আগের যা রুগী আসতো এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে তার দ্বিগুণ আসছে এই করোনা ভাইরাসের কারনে।এখনো পযর্ন্ত করোনা ভাইরাসের কোন উপসর্গ পায়নি।সবাই কে বলছি পরিষ্কার পরিছন্ন থাকুন।

শিশুদের চুমু আদর করা থেকে বিরত থাকুন।বাড়ির মধ‍্যে থাকার চেষ্টা করুন।বাড়ির বাইরে গেলে হাত পা ভালো করে পরিষ্কার করুন।কোন অসুবিধা হলে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসুন।বর্তমানে আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের শরীরে জ্বর সর্দিকাশি হচ্ছে ওরা ভয় পাচ্ছে।আসলে প্রত‍্যন্ত গ্রাম থেকে আসা মানুষ গুলি ভয় পাচ্ছে করোনা ভাইরাসের কথা শুনে ওদের কে বোঝাতে হবে এবং পাশে থাকতে হবে।আমি মনে করি ডাক্তারের প্রথম কাজ এটা।এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট,নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীরা লাগাতার ভাবে কাজ করে চলেছে মুখে মাস্ক পরে।