অবতক খবর,২৫ এপ্রিল: ভাস্কর ঘোষ-আমরা এসএসসি দফতরে ডেপুটেশন দেব। তার জন্য পুলিশের অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে টেনেহিঁচড়ে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমরা মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর থেকে জানতে চেয়েছিলাম যে নির্বাচনী আচরণ বিধি চলছে। সেখানে কি করে পুলিসের এই আচরণ। দফতর জানিয়েছে একশন টেকেনা রিপোর্ট চাওয়া হবে বলে জানিয়েছে। ওয়েব কাস্টিংয়ের সমস্ত বুথে করতে হবে আমরা দাবি করেছি। যখন বলা হয়েছে যে স্থায়ী কর্মীদের নির্বাচনে রাখা হবে না।

তার পরেও তারা অস্থায়ী কর্মী দের ভোটের কাজে অস্থায়ী কর্মীদের বেবহার করা হচ্ছে। কারণ তারা নিরুপায় কারণ তাদের কাছে ভোট কর্মী অভাব রয়েছে। কমিশন বলছে ৬০ টে ঊর্ধ্বে যারা আছে তাদের কে নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। আমাদের কাছে যেহুতু কার কার চাকরি গেছে সেটা আমাদের তালিকা নেই যে করা যোগ্য আর কারা অযোগ্য নয়। তাই তাদের কে নির্বাচনী কাজে লাগানো হয়েছে বলে জানান ভাস্কর ঘোষ। অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বিজীদ ধার জানিয়েছেন বলে জানান ভাস্কর ঘোষ। হাই কোর্টের রায় কে মানছে না বলে অভিযোগ ভাস্কর ঘোষ। যারা অযোগ্য তাদের কে কি ভাবে নেই। কারণ স্থায়ী পদ নেই এই রাজ্য তাই এই রাজ্য ভোট কর্মী দের নিয়ে সংকট তৈরি হয়েছে বলে দাবি ভাস্কর ঘোষের।