অবতক খবর :: হুগলী ::    লকডাউনে আসছে না খদ্দের। ঠিক মোত দিতে পারছে না ঘরের ভাড়া, পাশাপাশি সংসার চালাতে সমস্যায় পরতে হচ্ছে শেওড়াফুলির যৌন কর্মীদের। তাদের সমস্যার কথা জানায় তাদেরি সংগঠন দূর্বা সমিতির কাছে। সমিতির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় শেওড়াফুলি ফাঁড়িতে। সব কথা শোনেন ইনচার্চ শুভাশীষ দাস। তাদের আশ্বস্ত করেন পাশে থাকার। বুধবার শেওড়াফুলি যৌনপল্লীর ৫০০ জন কর্মীর সাত দিনের খাওয়ার দায়িত্ব নিলেন শেওড়াফুলি ফাঁড়ির ইনচার্চ সুভাশীষ দাস।

বুধবার দুপুরে ৫০০ যৌন কর্মীর হাতে তুলে দিলেন, ভাত, ডাল,আলুপটলের তরকারি, ডিমের কালিয়া সহ প্যাকেট। এক যৌনকর্মী জানান লকডাউনে কোন খদ্দের আসতে চাইছে না। সারা দিন বসে গল্প করে দিন কাটছে, তাতেকি পেট শুনবে। তাই সমস্যার কথা জানিয়ে ছিলাম। বুধবার থেকে সাতদিন খাওয়ার চিন্তা করতে হবে না। ভাল লাগছে আমাদের পাশে রয়েছে প্রশাসন। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় দূর্বা সমিতি এবং বৈদ্যবাটী পৌরসভার চেয়ারম্যান অরিন্দম গুইন।