ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যায়, তেমন বিপ্লবী বাছতেও দেশ উজাড় হয়ে যায়। কোন পার্টি যে বিপ্লব করবে, বুঝিনি এতদিনেও। সংসদীয় গণতন্ত্র দেখে যেতে হবে আমাদের এখনো!

সে
তমাল সাহা

সুযোগ ছিল প্রধানমন্ত্রী হবার
পার্টিকে মান্যতা দিয়েছিল সে
যদিও বলেছিল ঐতিহাসিক ভুল।
১৯৪৮-এ পার্টি ব্যান
তখন সে আন্ডারগ্রাউন্ডে নাম ছিল বকুল।

পার্টি ভাঙতে চায়নি সে–
পার্টি তো না ভাঙাই ভালো।
পার্টি ভাঙলে তো জনগণও ভাগ হলো!
তার কথাই সত্যি হলো
পার্টি ভাঙতে ভাঙতে এখন কতদূর গেল!

কাঁচরাপাড়াতেই রাজনৈতিক উত্থান তার
কাঁচরাপাড়াই বানিয়েছিল তাকে শ্রমিকনেতা।
সেসব অনেক পুরনো কহানি-কথা।

একটি দলকে সে বলেছিল ভিখিরি
আরেকটি দলকে বর্বর।
দাঙ্গা ও স্বৈরাচার–
এদুটি বিষয়ে তার ভাবনা ছিল জব্বর।