অবতক খবর,২ জুলাইঃ প্রোমোটারা আগে বেআইনি বিল্ডিং করেছে। এখন আমরা আটকে দিচ্ছি, কারণ AC সাসপেন্ড হচ্ছে। তাই প্রবণতা কমেছে। মুখ্যমন্ত্রী অনেক ছাড় দিয়েছেন। আগে ঠিকাতে বেআইনি হতো। এখন ছাড় হয়েছে। তাই প্রবণতা কমেছে। ঠিক বাদে 15 দিনের মধ্যে সার্ভিস। লোকে না জেনেই কিনছে। তাই ওয়েবসাইটে সব তুলে ডিলে লোকে বুজবে ইললিগাল। রেজিস্ট্রি করার আগে দেখতে পারবে। অফিস্কেও জানাবো। প্রচারেও আনবো।

নো ডিউ সার্টিফিকেট দিচ্ছিলাম আমাদের গাফিলতি হচ্ছিল এটা। ওনার চেপে যাচ্ছিল কত ডিউ আছে।ফলে নতুন যে নিচ্ছে তার ওপর টাকা চাপছে। তাই অ্যাসেসমেন্ট হলে তবেই সার্টিফিকেট।

প্রত্যেক বারেই সময় মত লোক নেওয়া হয়। পোস্ট খালি থাকলেই লোক নেওয়া হয়। প্রসেস অনুযায়ী। আন্দোলনের জন্য কোনো নোটিফিকেশন নয়।

যে পোস্ট তৈরি করা দরকার করা হবে। যেমন কম্পিউটার অপারেটর নিতে বলেছি। কিছু দিনের মধ্যে ইনভায়ার্মেন্ট সায়েন্সে লোক নেব।

৬০ বছরের উর্ধ্বে যারা টিকা নেননি তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দেবে KMC। কেন্দ্রীয় সরকার বাকিদের টিকা নেওয়ার প্রাইভেট বলেছে এটা আমাদের হাত বেঁধে দিয়েছেন। এদিকে আমাদের কাছে ভ্যাকসিন পড়ে আছে। অনেকেই নিতে আসছে কিন্তু আমরা দিতে পারছি না। আমরা কথা বলেছি কেন্দ্রের সঙ্গে। কিন্তু কোন সদুত্তর পাওয়া যায় নি।

ফের নতুন করে বাজারে হর্ডিং ব্যানার লাগানো, মাস্ক পড়া বিষয়ে প্রচার চলছে। তবে ভয়ের কিছু নেই। প্রাণহানি হচ্ছে না। তবে সচেতনতার প্রয়োজন।

দেশের মানুষের কাছে সব শয়ে গেছে।কোনও প্রতিবাদ নেই যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে বিজেপি সরকার। ওষুধের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ কিনতে পারছে না। এখানে সুলভমূল্যে দোকান থাকায় বোঝা যাচ্ছে না। এগুলো কুইসিং পলিসি। সাধারণ মানুষকে আর বাঁচে দেবে না।

সুকান্ত বাবুকে লিখে দিতে বলুন রাজনীতি ছেড়ে দেব। কানধরে উঠবস করবো। আমি হারলে আমিও তাই করবো। 1 থেকে 2 টো আসনও পাবে না। ওরা 0 আসন পাবে। আমি বলে দিচ্ছি।

সাধারণ মানুষ বেশিরভাগ ব্যাংকে রাখে। এতে রিটায়ার মানুষের খুব কষ্ট। হয় বড়ো লোক থাকবে নয়ত গরীব। মধ্যবিত্ত বলে কিছু থাকতে দেবে না। আদনি আম্বানি নয়ত লেবার। বাংলায় মমতা আছে তাই কিছুটা ভালো আছি আমরা। অন্য জায়গায় আরও খারাপ অবস্থা।

পুলিশ এনকোয়ারি করছে। রিপোর্ট আসলে জানতে পারব মৃত্যুর কারণ। গাফিলতি থাকলে তার বিরুদ্ধে অ্যাকশান। নজরদারির অভাবে সাধারণত এমন হওয়ার কথা নয়।

কেবল, অপটিকাল ফাইবার সেচ্ছাচারিতা করছে। মানুষের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে তাই ব্ল্যাকমেলিং করছে।

অটো গ্রিন হবে। কলকাতার রঙের সঙ্গে মিলে রং হবে।

স্টেট পুলিশ অ্যাকশান নিচ্ছে। পরে anaia লাফালাফি করবে। তবে স্টেটের সিকিউরিটির জন্য স্টেট পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে।

স্বপ্ন দেখা ভালো, তবে দুঃস্বপ্ন নয়। বাংলার মানুষকে বিরোধী করে তুলছে। বাংলার মানুষ বিভাজন পছন্দ করে না। বাংলায় জীবনে কোনোও দিনও আসতে পারবে না। বিজেপির লোকেরা মূর্খের রাজত্বে বাস করছে।