অবতক খবর,২৭ আগস্টঃ পশ্চিমবঙ্গে যে দুর্নীতি চলেছে,প্রশাসন ও ed cbi জাল গোটাছে,বাংলার মানুষকে লুট করেছে। তৃণমূল নেতারা।আর দিদি বলছেন কিছুই জানি না ।দিদি বলছেন আমি কিছুই জানি না ।কয়লা,বালি পাথর,কিছুই বাদ দেয়নি।মদিজির পাঠানো টাকা লুট করেছে।পার্থ অনুব্রত দিদি দুই পাশের দুজনে তুলে নিয়েছে।আর দিদি বলছেন কিছুই জানি না।

আবাস যোজনা টাকা লুট করছে তৃণমূল আর গরিব মানুষগুলো থাকতে হচ্ছে কাঁচা বাড়িতে। টাকা দিলে তারপরে নাম উঠছে লিস্টে। সব থেকে বেশি অপরাধ প্রবণ জেলা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা মানুষ মারা গেলেও থানায় গেলে অভিযোগ নেয় না। শুধু বীরভূমে অনুব্রত আছে তা ভাববেন না এই দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও অনেক অনুব্রত রয়েছে। বড় বড় নেতারা এখনো জেলে আছে। বিহারের লালু পর্যন্ত জেল খাচ্ছে। অনেক অনেক বড় বড় চোর দেখেছি, ভারতবর্ষের সংবিধান ভারতবর্ষের আইন তাদের ছাড়েনি।

অনুব্রত হুমকি দিয়ে জমি গাড়ি নিয়েছে। প্রতিবাদ করলেই গাঁজা কেশ পুলিশকে মুখে দেওয়া হয়েছে। বাপ বাপকে ছাড়ে না। সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকার মালিক কেষ্ট এখন মাথায় কংক্রিটের বালিশ দিয়ে শুয়ে আছে। পার্থবাবুর সঙ্গে এখন শুধু দিদি নাই সিবিয়াই আর রেডি আছে। ভোট পরবর্তী হিংসায় মহিলাদের উপর অত্যাচার হয়েছে খুন হয়েছে একটা অ্যাফেয়ার নেয়নি পুলিশ। দিদি ভয় পেয়েছেন। দুর্নীতির জন্য আর রাস্তায় নামছে না তৃণমূল কর্মীরা।

মাস্টারমশাইয়ের জুতো নেই নাকি, চামড়া দিয়ে জুতো বানাবেন। এইসবের হিসেব হবে কার জুতো চাই কার বদলা চাই সব কিছুর হিসেব হবে। পাবলিকের মার দুনিয়ার বার। একটাও মার বাইরে পড়বে না। যারা চাকরি দেবে বলেছিল টাকা নিয়েছে,দেখা গিয়েছে গাছে বেঁধে মার শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে মার, পালানোর জায়গা পাবে না ব্যান্ডেজ বাধারও জায়গা পাবেন। পুলিশকে দুর্নীতিগ্রস্ত করেছে এই সরকার। ভিন রাজ্য থেকে যত ট্রাক আছে সবার কাছ থেকে তোলা তোলে পুলিশের হয়ে সিভিক ভলেন্টিয়ার্সরা।

লাইন শুরু হয়েছে ৮ জন আইপিএসকে দিল্লি ডেকেছে, যাচ্ছেন আসছেন কখন আটকে যাবেন বুঝতে পারবেন না। ছোট পুলিশ বড় পুলিশ সব দুর্নীতিগ্রস্ত। যাদের হাতে মানুষের আইন রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তারাই গরিব মানুষ কাছ থেকে টাকা তুলে কালীঘাটে পাঠিয়ে দিয়েছেন তাদেরকে মানুষ রক্ষা পাবেন না। যেখানে কেউ কেস করে না সেখানে পুলিশ আমার নামে কেস করে দেয়। আমি কাউকে মারধর করেছি গরু পাচার করেছি কেউ বলতে পারবেন না কিন্তু আমার হাজিরা দিতে হয়। যায় টাকা পাওয়া যাবে তাকেই ডাকবে।

সোনার বাংলা বানাবো বলে পার্থবাবু নিজের বাড়িতেই সোনার বাংলো বাড়ি বানিয়ে রেখেছেন। ৫০০ টাকার বিনিময়ে যারা ভোট দিয়েছেন তাদের ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে গিয়েছে। তাদের ছেলে মেয়েরা চাকরি পাবে না। দক্ষিণ ২৪ পরগনা গরিবের টাকা যারা মেরেছে এই জেলাকে আরো গরিব করে রেখেছে তারা পার পাবেন না। টাকা যারা লুট করেছেন তাদের বাড়ির সামনে বড় কালো গাড়ি এসে দাঁড়াবে। যারা বড় বড় বাড়ি করেছেন সেই বাড়িতে থাকতে পারবেন না জেলে থাকতে হবে।