নিজস্বসংবাদদাতা ::অবতক খবর ::জয়পুর::৪ঠা ডিসেম্বের :: গত নভেম্বর মাসে মেয়েটির স্বামী মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে তাঁকে তিন তালাক দেয়। এরপরই তাঁর শ্বশুর ও অন্য এক আত্মীয় ঘরে ঢোকে। শিশুকন্যাটিকে লাথি মেরে ঘরের বাইরে বের করে দিয়ে গানপয়েন্টে তরুণীকে গণধর্ষণ করে তারা, এমনটাই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।

চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের একটি গ্রামে। জানা যাচ্ছে, আলওয়ার জেলার চোপানাকি গ্রামে এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে।কোন ভাবে লুকিয়ে পালিয়ে বাঁচে সে। বিষয়টি খুলে জানান সবাইকে। এরপরেই হুলস্থল বেঁধে যায়। পুরো ঘটনা জানিয়ে স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়।

ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। ইতিমধ্যে ঘটনায় স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। যদিও এই ভয়ঙ্কর ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছাড়া অভিযুক্ত লোকজন। যদিও অভিযুক্তদের খোঁজে ইতিমধ্যে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

নির্জাতিতা  জানিয়েছেন গত ২০১৫ সালে বিয়ে হয় ওই মহিলার। এরপর একটি কন্যা সন্তানেরও জন্ম দেন ওই মহিলা। অভিযোগ এরপর থেকেই নানাভাবে ওই মহিলার উপর অত্যাচার শুরু হয়।

পনের দাবিতে এই অত্যাচার শুরু হয় বলে অভিযোগ মহিলার আত্মীয়ের। শুধু তাই নয়, কন্যা সন্তান জন্ম দেওয়ার কারণে মহিলার উপর অত্যাচারের পরিমাণ আরও বেড়ে যায় বলে অভিযোগ।