বিনয় ভরদ্বাজ, অবতক খবর, ৯ই জুলাই :: বীজপুরে ফের মাফিয়া রাজ কায়েমের চেষ্টা শুরু হয়ে গেল। নির্বাচন শেষ হতে না হতেই নেতারা কামাইবাজিতে নেমে পড়লেন। নিজের নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী এক একটি ক্ষেত্র বেছে নিয়েছেন নেতারা। কেউ বেছে নিয়েছেন চুল্লু সাট্টা দের থেকে কামাই করতে, আবার কেউ বেছে নিয়েছেন বেআইনি মাটিকাটা পুকুর ভরাট করার কাজ। কেউ কেউ সরকারি জমি বিক্রি করে পয়সা তুলে নিতে ব্যস্ত, আবার কেউ ঘর বাড়ি দখল বিক্রির ব্যবস্থা নিজেকে সেট করতে শুরু করে দিয়েছেন। কেউ ব্যস্ত হয়েছেন রেলের টেন্ডার নিজের দখল নিয়ে নিতে, আবার কেউ ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন রেলের কোটি কোটি অকশনের বাজার থেকে মোটা কাটমানি আরো বেশি আদায় করতে।

নেতাদের এভাবে বেআইনি ধান্ধার সঙ্গে যুক্ত হয়ে মোটা টাকা উপার্জনের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছে পুলিশও। তাই নেতাদের এভাবে বেআইনি ধান্ধার সঙ্গে যুক্ত হয়ে মোটা টাকা উপার্জনে কেউ বাধা হয়ে দাঁড়ালে বা ইচ্ছা অনুযায়ী তোলা বা কাঠ মানি দিতে অস্বীকার করলে চলছে চমক ধমক। তাতেও কাজ না হলে পুলিশের সঙ্গে মিলিত হয়ে দেওয়া হচ্ছে ভুয়ো মামলা। নেতাদের কাজে বাধা সৃষ্টি করলেই ভালো মন্দ সকলের ক্ষেত্রে একই বিচার ,মামলা দিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দেওয়া।

পুলিশ নেতাদের যোগসাজশে বেআইনি মামলার বিরুদ্ধে ওপরতলা বা অন্যান্য আধিকারিকদের কেন জানানো হচ্ছে না? তার উত্তরে ভুক্ত ভুগিরা জানান, তা করলে আরও বেশি মামলায় জুড়ে দেওয়া ও হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে ছবি তুলে এলাকায় ঘোরানোর হুমকিও দেয়া হচ্ছে। তাদের দাবি কোন জায়গায় বিচার পাওয়া যাচ্ছে না, তাই অবতক খবরের,একমাত্র বিচারের আশায় তাদের এই ফোন।

কেন ও কাদের দেওয়া হচ্ছে ভুয়ো মামলা? কারা তোলা তুলতে নেমেছেন ? কারাই বা বীজপুরে মাফিয়া রাজ কায়েমের চেষ্টা করছেন ? কেন দ্রুত পুলিশ আধিকারিক দের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ ? তা জানতে চোখ রাখুন অবতক খবরে – বিজপুরে মাফিয়া রাজ কায়েমের চেষ্টা!….দ্বিতীয় পর্ব