অবতক খবর,৩০ ডিসেম্বরঃ সকালে মায়ের চলে যাওয়ার খবর নিজেই দিয়েছেন সকলকে। তারপর দিল্লি থেকে সোজা গাঁধীনগরে পৌঁছে গিয়েছেন। ভাইয়ের বাড়ি থেকে শেষযাত্রায় অংশ নিয়েছেন। কাঁধে বয়েছেন, মায়ের দেহ। ছিলেন শববাহী শকটেও।

সম্প্রতি গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মা হীরাবেন মোদির মধ্যে শেষ দেখা। প্রধানমন্ত্রী মোদি রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের আগে আশীর্বাদ নিতে যান।

মায়ের মৃত্যুর পর শোকবার্তায় তিনি লেখেন,’একটি গৌরবময় শতাব্দী ঈশ্বরের পায়ে বিশ্রাম নিল। তিনি আরও লেখেন, ‘ মায়ের মধ্যে আমি সর্বদা ত্রিমূর্তিকে অনুভব করেছি, যাঁর মধ্যে একজন তপস্বীর যাত্রা, নিঃস্বার্থ কর্মযোগীর প্রতীক এবং মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জীবন।’

হীরাবেনের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন অমিত শাহও। তিনি লেখেন , ‘ হীরাবেন যেভাবে অনেক লড়াই করে পরিবারের পালনপোষণ করেছেন, তা আদর্শের। ওঁর ত্যাগপূর্ণ তপস্বী জীবন, সবসময় মনে থাকবে। এই দুঃখের সময়ে প্রধানমন্ত্রীর পাশে গোটা দেশ রয়েছে।’ ট্যুইট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা শ্রদ্ধেয়া হীরাবেন মোদির প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ ভোরে আমেদাবাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।

শতায়ু হীরাবেন দেবী ছিলেন ভালোবাসা, ধৈর্য ও আস্থার প্রতীক। তিনি শিশুদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন।

শোকপ্রকাশ করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন,

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা শ্রদ্ধেয়া হীরাবেন মোদির প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আজ ভোরে আমেদাবাদে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।

শতায়ু হীরাবেন দেবী ছিলেন ভালোবাসা, ধৈর্য ও আস্থার প্রতীক। তিনি শিশুদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন।

আমি শোকসন্তপ্ত নরেন্দ্র মোদিজি কে আমার আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।