অবতক খবর,২৪ ডিসেম্বর: বহরমপুর কংগ্রেস কার্যালয় সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী। কলকাতা পৌর নির্বাচন সম্পর্কে অধীর চৌধুরী জানালেন, কখনোই কংগ্রেস বলেনি পৌর বোর্ড কংগ্রেস দখল করবে আসন বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল তবে যেভাবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও তৃণমূল শাখা সংগঠন এক হয়ে কাজ করছে তাতে আগামী যে জেলায় নির্বাচন হবে তাতে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে তবে তিনি জানান নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে তিনি কোর্টের দ্বারস্থ হবেন দিল্লিতে যেকোনো কাজ হলে মোদির গুণগান করা হয় আর যখনই কলকাতায় নামা হয় দিদির গুনোগান করা হয় কিন্তু বরাবরই কংগ্রেসের পৌরসভা কাউন্সিলরদের কে প্রলোভন দেখিয়ে পৌর বোর্ড দখল করা হয়েছেএখন পৌর ভোট পুলিশ মাস্তান এর পরে ভরসা করে করাচ্ছে এতে সাধারণ মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাহলে ধরে নেয়া যেতে পারে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কিন্তু সেটা কোনভাবেই হচ্ছে না।

নসিপুর রেল ব্রিজ প্রসঙ্গে তিনি বলেন বিজেপি যখন ক্ষমতা ছিল না তখন থেকেই রেল ব্রিজের কাজ শুরু হয়েছে কিছুটা জমি নিয়ে রেল জট সৃষ্টি হয়েছে তিনি নিজে যখন রেল প্রতিমন্ত্রী ছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন দিকে রেলের কাজ দ্রুততার সঙ্গে করা হয়েছে এবং সেই সময় নসিপুর রেল ব্রিজের শিলান্যাস করেছিলেন লালু প্রসাদ যাদব আসলে এখন দেশে কৃতিত্ব নেয়ার পালা শুরু হয়েছে তার বক্তব্য মোদির করুক বা দিদি করুক এবং তাদের মূর্তিতে মালা দিয়ে অন্তত সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে রেল ব্রিজ টা দ্রুততার সঙ্গে চালু হলে মানুষের উপকার হবে।
এবং বহরমপুর পঞ্চানন তলা ও চুয়াপুর রেলওয়ে ব্রিজ কাজ থমকে রাখা হয়েছিল কারণ একেতো অধীর চৌধুরী কে দেওয়া যাবে না কারণ রেল মন্ত্রকের কাছে জানানো হয়েছিল এমপি লেডের টাকা থেকে টাকা নিয়ে দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা হোক।