অবতক খবর,২৮ জুনঃ খড়গপুরে শ্যূট আউটঃ-

সব জায়গায় ওদের নিজেদের মধ্যে গ্যাং ক্ল্যাস চালু হয়ে গেছে। আমাদের চেয়ারম্যানের খাস লোক ছিলেন। ছেনুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। খড়গপুরকে যারা অশান্ত করে রেখেছে, তার বেশিরভাগই আন্ডারগ্রাউন্ড। তাদের ব্যবহার করে তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছে। ভোটের সময় এরাই কাজ করে। ওখানে তোলা এরাই তোলে। ওখানে যত অশান্তি করে এরাই। প্রশাসনিক ব্যর্থতা ছাড়া কিছু না।

শুভেন্দুর গ্রেফতারের দাবিতে ধর্না সিজিওর সামনেঃ-

ওদের হাতে সরকার, পুলিস, সিআইডি। ধরুন। গ্রেফতার করুন। এরকম নাটক করার কোনোদিন দরকার নেই। এদের নেতৃত্বে আছেন কুনাল ঘোষ। আসলে যে শিয়ালের লেজ কাটা গেছে, সে চায় সবার লেজ কাটা হোক। আমাদের ওপর ৪২ হাজার কেস আছে। এখন নীচে থেকে ওপর ক্ল্যাস শুরু হয়ে গেছে। পার্টি উঠে যাবে। খুনোখুনি শুরু হয়ে গেছে।

ওরা দেখাতে চাইছে, তৃণমূল বিজেপি সমান। মদন বা কুনালকে আপনারাই গ্রেফতার করেছিলেন। আপনারাই প্রমাণ করেছেন চোরেরা আপনাদের সঙ্গে আছে। যদি মনে করে কেউ খারাপ কাজ করে সাজা দিতে পারেন। আপনারা সাজা দিন। ধর্না করে নাটকের কি প্রয়োজন?

কুনাল নিজেই দাবি করেছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী সুবিধা পেয়েছেন। এটা বিজেপি নয়, যে ঝাড়াই বাছাই হবে।

অসমের সরকার হোটেল নিয়ে ব্যস্ত। শিলচর নিয়ে হুঁশ নেইঃ-

এসব যারা বলছেন, তারা ত্রাণ নিয়ে আসাম যান। ভোটের জন্য তো গেছিলেন। আমাদের সরকার আসাম থেকে মহারাষ্ট্র গিয়ে আমরা সরকার ভাঙ্গিনি। আমরা ত্রিপুরাতে অভিষেককে জেড প্লাস ক্যাটাগরি দিয়েছি। এটা একমাত্র বিজেপিই পারে। অন্য রাজ্যের লোক এলে তাকে ঢিল মারিনা। ঘেরাও করিনা। কালো পতাকা দেখাই না। গো ব্যাক বলিনা। এটা বিজেপির কালচার না।

অভিষেকের মেঘালয় সফরঃ-

মেঘালয় যাওয়া ভালো। চেরাপুঞ্জির বৃষ্টি দেখে আসুন। মন ভালো থাকবে। চারিদিকের অবস্থা দেখে মন খুব খারাপ।