নিজস্বসংবাদদাতা ::অবতাক খবর ::মুম্বাই ::১৮ই জানুয়ারী:: মেঘনা গুলজার মানেই পারফেকশন। তাই একটা সময় প্লাস্টারে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল দীপিকার নাক এবং মুখও। দীপিকার ক্লসট্রোফোবিয়া রয়েছে (বদ্ধ জায়গায় দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়)। এক সময় দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল তাঁর।

মেঘনা বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বারেবারেই বলে এসেছিলেন দীপিকার চেহারার সঙ্গে লক্ষ্মী (মালতী) আগরওয়াল অর্থাৎ যাকে ঘিরে ছপকের গল্পটি, তাঁর চেহারার অসম্ভব মিল রয়েছে।

তাই ওই চরিত্রের জন্য দীপিকাই ছিলেন তাঁর প্রথম পছন্দ। দীপিকাও প্রাণ ঢেলে কাজ করেছেন ওই ছবিতে। বক্স অফিসে লক্ষ্মীলাভ হয়নি ‘ছপক’-এর। কিন্তু দীপিকার অভিনয়, লক্ষ্মীর হার না মানার কাহিনি মন ছুঁয়েছে দর্শকদের।

অ্যাসিড আক্রান্ত মালতী আগরওয়ালের লুক নিয়ে আসা সহজ ছিল না মোটেই। সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করেছে টিম ‘ছপক’। প্রস্থেটিক মেকআপের মাধ্যমে নিখুঁত ভাবে দীপিকার মুখে ফুটিয়ে তুলেছে মালতীর মুখ।

সম্প্রতি সিনেমাটির অন্যতম প্রযোজক সংস্থা ফক্স স্টার একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছে। আর সেখানেই দেখা গিয়েছে দীপিকার মালতী হয়ে ওঠার সম্পূর্ণ জার্নিটি।