অবতক খবর,৩১ জুলাইঃ বসিরহাটে মহাকুমার সীমান্ত থেকে সুন্দরবন এ দশটি ব্লকের মিষ্টি জলের অভাব মৎস্যজীবীদের মাথায় হাত।

সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ, হাড়োয়া, মীনাখা, স্বরুপনগর, হাসনাবাদ সহ বিভিন্ন ব্লকে মাছ চাষের উপর প্রত্যাখ্যা প্রভাব পড়েছে জল গরম হয়ে মাছ মরে ভেসে উঠছে।

ইতিমধ্যে বর্ষাকালীন বৃষ্টির দেখা নেই ,যেখানে এই সময় বিভিন্ন প্রজাতির সাদা মাছ বাগদা চিংড়ি ভেটকি পার্শ্বে রুই কাতলা যেগুলো মিষ্টি জলে বৃদ্ধি পায় একাধিক, মেছোঘেরি ও পুকুরে ইতিমধ্যে নোনা জল ঢুকে রয়েছে। পাশাপাশি জলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে আসছে বিভিন্ন মাছের রোগ দেখা দিচ্ছে। যার কারনে মাছের বৃদ্ধি হচ্ছে না। অনেক সময় পুকুরে মাছ মরারও ছবি উঠে আসছে। অন্যদিকে মিষ্টি জলের অভাবে জলের চরিত্র পাল্টে যাচ্ছে। যার কারণে পুকুরে কিম্বা মেছো ঘেরিতে মাছ ঠিকমতো বিচলন করতে পারছে না ।যার ফলে মৎস্যজীবীদের মাথায় হাত, অন্যদিকে যেসব মৎস্যজীবীরা বৃষ্টির জলের অপেক্ষায় থাকে তারা মিষ্টি জল পারছে না।

যার কারণে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আমদানি কম হচ্ছে। যার কারণে মৎস্যজীবীদের মাথায় হাত ।গত বছরের এই সময় প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল যার কারণে যেসব মৎস্যজীবী তারা একটু সুখের মুখ দেখেছিল।

কিন্তু এবার সম্পূর্ণ চিত্রটা পাল্টে গেছে। দক্ষিণবঙ্গে একের পর এক দিন চলে যাচ্ছে বর্ষাকালীন কোন বৃষ্টি নেই। যার কারণে মাছের জোগান কমছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে না। অনেক সময় নোনা জলে মাছ মারা যাচ্ছে। মিষ্টি জলের অভাবে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ দেখছে কয়েক হাজার মৎস্যজীবী।