অবতক খবর,১৮ ডিসেম্বরঃ চাকদহ থেকে পায়রাডাঙ্গা যেতে চৌত্রিশ নম্বর জাতীয় সড়কের পশ্চিম দিকে মহানালা,পূর্ব দিকে হুদাগ্রাম।চাকদহ বঁনগা রাজ‍্য সড়কের পাশে মশড়া এবং মথুরাপুর গ্রাম।এই চার টি গ্রামই তাতলা এক নম্বর জিপির অধিন।এই চারটি গ্রামের হাল হকিকৎ।হুদা গ্রাম-জন সংখ‍্যা প্রায় পনেরশো,আদিবাসী একশো,সংখ‍্যালঘু ও অন‍্যান‍্য চোদ্দশো,প্রায় একশো টি পরিবার ঘর থেকে বঞ্ছিত।মহানালা-জন সংখ‍্যা বারোশো,আদিবাসী প্রায় আটশো অন‍্যান‍্য চারশো,প্রায় একশো টি পরিবার ঘর থেকে বঞ্ছিত।মশড়া-মথুরাপুর-জন সংখ‍্যা প্রায় ষোলশো,এসসি সম্প্রদায়ের মানুষ প্রায় এক হাজার সাধারণ বা অন‍্যান‍্য সম্প্রদায় ছয়শো,ঘর পাইনি প্রায় একশো টি পরিবার। মশড়া থেকে মথুরাপুর তিন কিমি এক মাত্র রাস্ত ২০০৯ সালের পর থেকে রাস্তা হয়নি।এখানকার মানুষের জীবন জীবিকা চলে চাষবাসের ওপরে।মশড়া অঞ্চলে চম্পা দূর্লভ এর দাবি বেশ কয়েকবার ছবি তোলা হলেও বাড়ি পায়নি।

বাড়ি পায়নি অসীম বাগ মাটির বাড়ি ভেঙে পড়ছে অথচ আজ পযর্ন্ত বাড়ি পায়নি।কুড়ি থেকে তিরিশ শতাংশ মানুষের নিজস্ব জমি আছে,কুড়ি শতাংশ মানুষ চাকরি ও অন‍্যান‍্য পেশার সাথে জরিত।বাকি পঁঞ্চাশ শতাংশ মানুষ দিনমজুর।হুদা গ্রামের সন্ধ‍্যামনি সর্দার,দিলীপ সর্দার পার্বতী সর্দার রা সরকারি ঘর থেকে বঞ্ছিত। শুধু আশ্বাস ছাড়া কপালে কিছু জোটে নি।বাড়ির সামনে টাইম কল আছে জল পড়ে না এক মাত্র অ‍্যার্সেনিক মুক্ত জলের কল আছে কিন্তু কল দিয়ে জল পড়ে না। গ্রামের বাসিন্দারা জল কিনে খেতে হয়।সিপিআই এমের চাকদহ ব্লকের ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের সভাপতি দেবনাথ সিংহরায় বলেন,তাতলা এক নম্বর জিপির মহানালা,হুদা,মশড়া এবং মথুরাপুর অঞ্চলে কোন উন্নয়ন হয়নি।হুদা মহানালা অঞ্চলে জলের কল আছে জল নেই।২০০৯সালে বামফ্রন্ট সময় রাস্তা সারানো হয়েছিল।তারপর থেকে আর সারানো তো দূরের কথা একটা ইঁট ও বসাই নি।আবাস যোজনার ঘরের ছবি তোলা হয়েছে অনেক কিন্তু ঘর পায়নি এই চারটি গ্রামের একাধিক দারিদ্র্য মানুষ।