অবতক খবর,১৬ সেপ্টেম্বরঃ ডি ওয়াই ইডি আই এস ইএফ আই সাংবাদিক বৈঠকে মীনাক্ষী-সৃজন, ২০ সেপ্টেম্বর সমাবেশ সাধারন মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়েছি। বেকারত্ব সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাচ্ছে। বেচে দেওয়া হচ্ছে সরকারি সম্পত্তি।

অগ্নিপথ নিয়োগ নিয়ে প্রতিবাদ রাস্তায় দাড়িয়ে হয়েছে। ভুয়ো নিয়োগ দিচ্ছে রাজ্য সরকার। একাধিক প্রমাণ জেলা থেকে আসছে। আই সি ডি এস থেকে কথোপকথনের ভিডিও ভাইরাল। ভুয়ো নিয়োগ পত্র বিলি মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি পয়সা খরচ করে। রাজ্যের ছাত্র যুব দের অপমান। দুর্নীতি পাহাড় প্রমাণ হয়েছে। রুখে দেওয়ার জন্য ফতেয়া জারি হয়েছে।

আনিস কাণ্ডে গনতন্ত্র কে মাটি চাপা দেওয়ার কাজ চলছে। প্রশাসন এর কাজ ঘটনার পর ব্যাবস্থা গ্রহণ করে। অপরাধ রুখে দেওয়ার জন্য। ১৪ দিনের মাথায় সিটের চার্জ শীতের পরেও অপরাধ প্রবণতা কমেনি। ভাই সলমন খানের ওপর আক্রমণ নামিয়ে আনা হচ্ছে। চার্জ সিটের পর অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। পুলিশের কাজ সৎ নিরপেক্ষ কাজ হচ্ছে। ডাক্তার কে ছেড়ে দিতে হচ্ছে। ষড়যন্ত্র চলেছে। তার হিসেব চাই। স্কুলে নিয়োগ হচ্ছে না। স্কুল বন্ধ করে রাখা হচ্ছে। আনিস মনে শুধু আনিস নয়। আনিস প্রতিবাদের মুখ। যারা বঞ্চিত হচ্ছেন তাদের লড়াইয়ের নাম আনিস খান।

১৪৪ ধারা নেই সেই জায়গায় প্রতিবাদের কথা বলতে গেলে পুলিশের অনুমতি হাই কোর্ট যেতে হবে কেনো? যে পুলিশের জন্য অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। মানুষের প্রতিবাদ বাড়ছে ছড়িয়ে পড়ছে তৃণমূল স্তরে। ভুয়ো নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করলে গুলি করার নিদান ঠিক নয়। সকলের প্রতিবাদ কে সংগঠিত করে সভা করতে চাই। ২০ তারিখ ধর্ম তলায় ইনসাফ সভা করতে চাই। ২০১১ পর কি এমন হল যাতে প্রতিবাদ সভা করতে গেলে অনুমতি নিতে হবে? দুপুর বারোটা থেকে ৩ টে। কেনো অনুমতি দেবে না। আর কয়েকদিন আগেই ধর্মতলায় ৪৮ ঘন্টা ধরে সভার আয়োজন কড়া হল। ২০ তারিখ সভা করবই। দায়িত্ব শিলতার সঙ্গে গনতন্ত্রকে বাঁচাতে সভা হবে। রাজ্যের মানুষ সংগঠিত হচ্ছে। প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আটকানো কোন আইন নেই। মানুষকে ভয় দেখনো বৃহত্তর স্বরযন্ত্র চল ছে প্রশাসনকে ব্যবহার করে।