অবতক খবর,৩০ এপ্রিল: গত বুধবার রাতে দাদাকে খুন করে ভাই গ্রেপ্তার হয় অভিযুক্ত ভাই বৃহস্পতিবার বনগাঁ আদালত থেকে ৭ দিনের পুলিশ হেফাজত নেয় গাইঘাটা থানার পুলিশ। ঠিক ছয় দিনের মাথায় পুলিশ অভিযুক্ত ভাই কে নিয়ে যে এলাকায় খুন করে ছিল দাদাকে সেই জায়গায় গিয়ে পুননির্মান করে। অভিযুক্ত ভাই কোন রাস্তা দিয়ে নিয়ে এসে কিভাবে খুন করে পালিয়ে যায় তা পুরো নাট্য রূপে দেখায়।

অভিযুক্ত ভাই বলেন আমাকে অপমান করেছিল দাদা সেটা আমি মেনে নিতে পারিনি সেই কারনেই ঠিক করে ছিলাম হয় দাদাকে মারবো তা নাহলে আমি আমি মরবো। সোমবার পুলিশের পুনর্নির্মাণ তদন্তের সময় দাদার খুনের অভিযুক্ত পুরো ঘটনা নিজের মুখে শিকার করে নেয়।এই খুনের পিছনে সে একাই ছিলেন। গোবরডাঙ্গা গোস্টবিহারী মেলা অভিযুক্ত ব্যক্তি ধারালো একটি দাকেন সেই দা দিয়েই দাদা কে প্রথমে পিছন থেকে এলো পাতাড়ি কোপ মারতে থাকে দাদা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।

পড়ে বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকৎসকরা মৃত বলে। ঘোষনা করে। এরপর গোবরডাঙ্গা থানার পুলিশ সন্দেহভাজন ভাবে প্রথম আটক করে গাইঘাটা থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয় গোবরডাঙ্গা থানার পুলিশ। এরপর সাংবাদ মাধ্যের সামনে নিজের দোষ ঢাকতে অভিযুক্ত ভাই অন্য এক ব্যক্তির নাম বলে। কিন্তু ছয় দিনের মাথায় সোমবার বিকালে নিজের সব দোষ শিকার করে।