কবিতা বউদির হোটেল
তমাল সাহা

কবিতা বলে, মালতির মাকে কালকে থেকে কাজে আসতে না করে দিয়েছি।

আমি বলি, তোমার পায়ে চোট কোমরে ব্যথা, কী করে করবে এতো সব কাজ?

কবিতা বলে, আমি সব সামলে নেব। তোমায় অত চিন্তা করতে হবে না।

রচনা লকেট সায়নী মমতা অগ্নিরা সব প্রচারে নেমে সোজা ঢুকে যাচ্ছে রান্নাঘরে
কী মিষ্টি মুখগুলো বলো!
এসেই বলছে যেন তোমার বোন!
বউদি! কোন পদটার রান্না বাকি আছে বলো, করে দিয়ে যাচ্ছি।
মেয়েরা কোমরে কাপড় বেঁধে ঘেমে নেয়ে রান্না করে দিচ্ছে আগুনের পাশে বসে, একবার ভেবে দেখো! কী ভালো বলো মেয়েগুলো!
তাই ভাবলাম এই তিন মাস মালতির মাকে ছেড়ে দিই, ওর একটু বিশ্রাম হবে।
সব তো ভোটে দাঁড়ানো মেয়েরাই করে দিয়ে যাচ্ছে।

আচ্ছা, আমি যদি ভোটে দাঁড়াই?

ভোটে তুমি দাঁড়াতেই পারো। তোমার রান্নার হাত তো খুব ভালো! না জিতলে পরে একটা হোটেল খুলে দিও—

কবিতা বউদির হোটেল!