অবতক খবর, ৩০সেপ্টেম্বর :: পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়, আজ আলিপুর চিড়িয়াখানায় নবনির্মিত ‘হুলক গিবনের এনক্লোজার’, “জিরাফের নাইট শেল্টার এবং তৎসহ সম্প্রসারিত এনক্লোজার’, “বিদেশী পাখির এনক্লোজার’, বিভিন্ন ধরনের বিদেশি হাঁসের এনক্লোজার’ ও ‘ওয়াইল্ড অ্যানিমাল অ্যাম্বুলেন্স-এর’ উদ্বোধন করলেন বনমন্ত্রী জ্যোতির প্রিয় মল্লিক উপস্থিত ছিলেন মালা রায় ।

রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে আগে অর্থনীতির বিষয়টা ভালো করে পড়াশোনা করতে হবে। জানতে হবে পুরো বিষয়টা। কোন কিছু না জেনে কোন মন্তব্য করা উচিত নয়। ভারতীয় জনতা পার্টি নিজেদের কবর নিজেরাই খুরছেন। আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে তার প্রতিফলন ঘটবে, এদিন শুভেন্দু অধিকারীর করা – রাজ্যের সরকার দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে, এহানো মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেন, রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

এদিন তিনি আরো বলেন, যে কোন মানুষকে পজেটিভ অ্যাটিটিউড নিয়ে চলতে হবে। যে কোন সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। কেন্দ্রের বর্তমান সরকার কোন দয়া বা কৃপা করছে না এ রাজ্যের সরকারকে। কেন্দ্রীয় সরকার দায়বদ্ধ রাজ্য সরকারকে সমস্ত রকম সহযোগিতা করতে। কেন্দ্রের সরকার এ রাজ্য থেকে যে ট্যাক্সের টাকা তুলে নিয়ে যাচ্ছে তার একটা অংশ তারা রেখে দিয়ে বাকি অংশ রাজ্য সরকারকে পাঠিয়ে দেবে।

দেশের সংবিধান ও ফেডারেল স্ট্রাকচারে এটাই হওয়া উচিত। কিন্তু সেটা কেন্দ্রের সরকার মানছে না। ওরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার সরকারকে এক লক্ষ২৫ হাজার কোটি টাকা ব্লক করে রেখেছে। কেন্দ্রের সরকার আয়লার, টাকা থেকে শুরু করে বুলবুলের টাকা আইসিডিএস এর টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখনো পর্যন্ত কোনো প্রকল্প বন্ধ হতে দেননি। চিড়িয়াখানা থেকে শুরু করে ফরেস্টের জন্য এখনো পর্যন্ত এক টাকাও খরচ করেনি কেন্দ্রের সরকার। অথচ অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিকে সমানে সাহায্য করে চলেছে তারা। এটা অনৈতিক, বলেও এদিন মন্তব্য করলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।