অবতক খবর,১৭ ডিসেম্বর: মঙ্গলবার বিলকান্দা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের শহরপুর বাজার এলাকায় পঞ্চায়েত সদস্য সঞ্চালক দের সাথে নিয়ে সাতসকালেই দুয়ারে পরিষেবায় হাজির ব্যারাকপুর ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশী।

এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের বেহাল রাস্তাঘাট ড্রেন নিকাশি আলো সহ আবাস যোজনার বাড়ি পাওয়া নানাবিধ সমস্যা অভাব অভিযোগ শুনলেন। রীতিমতো এক ফোনে বেশ কিছু সমস্যার ও সমাধান করলেন পঞ্চায়েত সভাপতি। উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সদস্য গোবিন্দ মন্ডল, শ্যামল দাস, মনিকা হালদার, সঞ্চালক স্বপ্না রায়, তাপস বিশ্বাস, সেখ আলমগীর আলি, তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি অসীম ঢালি ও স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বরা। শহরপুরের বাসিন্দা বিমল চন্দ অধিকারীর পরিবারের রেশন কার্ডের সমস্যা সমাধান সহ ইঞ্জিনিয়ার দের সাথে কথা বলে উচ্চ বাতিস্তম্ভ এর সুবন্দোবস্ত করলেন।

এলাকাবাসী খুশি ও আনন্দিত সাতসকালেই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির দুয়ারে হাজির হওয়াতে। তৃণমূল নেতা অসীম ঢালি বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনমুখি বাস্তবায়িত প্রকল্প দুয়ারে সরকারের অনুকরনে দুয়ারে পরিষেবায় পঞ্চায়েত সভাপতি বিলকান্দা ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের সাতসকালেই হাজির হয়েছেন শহরপুর এলাকায়। শুনলেন এলাকার রাস্তাঘাট, স্লাব ড্রেন নিকাশি আলোর সমস্যার পাশাপাশি আবাস যোজনার বাড়ির কথা। ইঞ্জিনিয়ার দের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিলেন এলাকায় বসবে হাই মাস্ক লাইট।

সাধ্যমতো পরিষেবা সমাধানে এলাকাবাসী খুশি।পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশী বলেন উন্নয়ন সবসময় এককুল ভাঙে এককুল গড়ে। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী বিধায়ক অমিত মিত্রের সময় ন্যাস্টিক রাস্তাঘাটে ভাঙছে চলতি বছরে সংস্কার করে পুননির্মানে হবে। মানুষের চাহিদা সবসময়ই থাকে। ভেঙে গেছে নতুন করে আবার করে দেওয়া হবে।লক্ষ মানুষের পরিষেবা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া। সীমিত ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কখনো পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েত কিংবা জেলা পরিষদের প্রচেষ্টায়। দরকারে সাংসদ বিধায়ক দের সহযোগিতায় পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হয় ।