হায়, প্রশাসনিক রীতিনীতি! সঙ্গে রাজ্যের অফিসাররা নেই, নেই ফাইলপত্র। রাজ্যের দাবি দাওয়া নিয়ে অদ্ভুত আলোচনা করলেন রাজ্য প্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধান গোপনে। ঘটনা ৫ আগস্ট ২০২২। 

অবতক-এর বিশেষ প্রতিবেদনঃ

নারী ফুল লাড্ডু ও দড়ি

তমাল সাহা

সখি! ভালোবাসা কারে বলে, সে তো বড় সন্দেহময়।

ভালোবাসার চেয়ে বড় কিছু নেই,বড় কেউ নয়।

চিরকাল শাশ্বত ভালোবাসার জয়!

পৌরাণিক কাল থেকে ভালোবাসার জয়যাত্রা সূচিত হয়।

ভালোবাসাতে একটি খুনসুটি হয়।

তাকে রাজনীতির ভাষায় দ্বন্দ্ব বলা হয়!

কে কাকে ফুল পাঠিয়েছিল দাঙ্গায়,

জনপদ রক্তে ভেসে যায়।

কান্নার কলরব শোনা গিয়েছিল হাওয়ায়।

আরএসএস কাকে বলেছিল, আরে এসো এসো, তুমি আমাদের দুর্গা।

তুমি আমাদের কাছের গো! ছিলে একদিন আমাদের ঘরে।

পরকীয়া শব্দ অসংসদীয় নয়, লেখকের হাতে ভাষা পায়।

বলো কবে কখন কিভাবে তুমি কাছে নেবে আমায়।

বড় বড় রাষ্ট্রের কথা হয়, ছোট ছোট রাজ্যের সঙ্গে ছোটখাটো ঝগড়া হতেই পারে।

বড় কি কখনো ছোটকে ছেড়ে থাকতে পারে?

আহা গণতন্ত্রের কি রীতি, নীতি আয়োগের বৈঠক হবে নাকি!

চতুর্দিকে ছড়িয়ে আছে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি। ‌

কোমরে দড়ি বাঁধা, এক লাড্ডু আমার,এক লাড্ডু তোমার কবেই তো দিয়েছি বলে।

তুমি এতো ঘাবড়াও কেন আমি হোকাস পোকাস গিলি গিলি বললে

ওরা যতই চিৎকার করুক সে তো বাইরে!

তুমি আর আমি গোপনে ঘরের ভিতরে।

মনে আছে, অনেক আগে ভালোবাসারও শুরুতে, তোমার সে কি গোমড়া মুখ!

এখন না ডাকতেই সাড়া, তুমি আমার সঙ্গে ঘনঘন দেখা করতে উন্মুখ।

শোনো ভালবাসতে জানলে পুরুষ ভুলে যায় সব কোমরে বাঁধবে দড়ি। ‌

বলো‌ মন খুলে বলো যা ইচ্ছে তোমার দরকারি।

তুমি তো মান্না দে চলে গেছে তাই খুব গর্বিত!

ওরা যে যা বলে বলুক ওদের কথায় কি আসে যায়?

তোমার আমার ভালোবাসা জড়ানো থাকবেই লতায় পাতায়।

তোমাকে কত ভালোবাসি প্রিয়।

চার দিনে তিনবার সাক্ষাৎকার—

হাতে তুলে দিলাম হলুদ গোলাপ, গলায় পরিয়ে দিলাম উত্তরীয়।

ভালোবাসা কতদূর যায় তা তুমি বুঝে নিও।

কথা দাও কথা দাও আবার আসবে

কথা দাও আবার আসবে এই ঘন বরষায়

এমনি করে ভালবাসবে দিন যাক সেই ভরসায়!