অবতক খবর,৫ মার্চ,পশ্চিম মেদিনীপুর: মমতা বলেছেন, “ওরা কয়েকদিন আগে মিথ্যা কথা বলল আবাস যোজনা নিয়ে। ওরা নাকি প্রকল্পের জন্য ৪৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। আমরা ঘর না করে খেয়ে নিয়েছি। আমি বলছি ২০১৪-২০১৫ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত কেন্দ্র ২৯ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। রাজ্য দিয়েছে ২০ হাজার কোটি। জমি রাজ্যকে দিতে হয়েছে। তিন বছর ঘর আটকে রেখেছে। আমরা ৪৩ লক্ষ বাড়ি করে দিয়েছি। মে মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করব। টাকা না দিলে আমরাই শুরু করব ১১ লক্ষ বাড়ির কাজ।”

পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রশাসনিক সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিভিন্ন প্রকল্পের শিল্যানাস করছেন তিনি। আজ মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা এক নজরে। কালকে প্রদীপরা বলছিল খড়গপুরে রেল কলোনী অনেক আছে। ভোটের আগে ওখানে আটটা ওয়ার্ডে জল কেটে দেওয়া হয়, কারেন্ট কেটে দেওয়া হয়। বলা হয় বিজেপিকে ভোট না দিলে উচ্ছেদ করবে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি, একটা বাড়ির যদি জল-কারেন্ট কাটা হয় তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করুন। আমরা ঘাসে মুখ দিয়ে চলি না। ঘাস রক্ষা করি। সবুজ সাথী সকলকে দেওয়া হয়। বিনা পয়সায় ফোন দেওয়া হয়। আগামী বছর থেকে ১১ ক্লাসে স্মার্ট ফোন দেব। নির্বাচনের আগে গ্যাস বেলুন। এরপর বেলুন ফুটো হয়ে যায়। একদিন বলেছিল বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও কেউ পায়নি। আর কণ্যাশ্রী সবাই পায়। চমকাই তলায় অজিত পাঁজাকে ঘিরে ধরেছে।

আমি দৌড়ে গেলাম। দেখি চারদিক থেকে গুলি চলছে। কেশপুরে মিটিং থেকে ফিরে আসতে গিয়ে দেখি আমার সব গাড়ির কাচ ভেঙে দিয়েছে। নেতাই তে কীভাবে খুন হয়েছে? সেই সিপিএম-এর হার্মাদরা এখন বিজেপির নেতা হয়েছে।