অবতক খবর,১২ ডিসেম্বর: মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এখনো চলছে দালাল রাজ,রয়েছে ঘুঘুর বাসা। যেখানে সাধারণ মানুষ এমআরআই করার জন্য টিকিট করে এমআরআই এর জন্য নির্বাচিত হন একমাস পর সেখানে কি করে গ্রামের ডাক্তারের রেফারেন্সে কি করে এই ভদ্রমহিলা নিজে গিয়ে আজকের তারিখে টিকিট করে আনলেন।
এ বিষয়ে সমাজসেবী মানালি দেব মেহতা তিনি বলেন সাধারণ মানুষ এক মাস দেড় মাস পর গিয়ে টিকিট পাচ্ছেন না সেখানে এই ভদ্রমহিলা কি করে গ্রামের এক ডাক্তারের রেফারেন্সে সঙ্গে সঙ্গে আজকের ডেটে টিকিট পাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন যে, রোগীকে ডিসচার্জ করে দেয়া হয়েছে তার ছেলে বলে যে আজ এমআরআই করার কথা আছে এ বিষয়ে গ্রামের ডাক্তারের সঙ্গে তিন হাজার টাকার কথা হয়েছে এক হাজার টাকা অগ্রিম দেয়া হয়েছে আর বাকি ২ হাজার টাকা এখান থেকে এমআরআই করার পর গিয়ে দেয়া হবে।
এ বিষয়ে মানালি দে মেহতা তিনি বলেন যেখানে আজ মেডিকাল ভেরিফিকেশনের জন্য উদঘাটন কর্তৃপক্ষরা হাসপাতালে এসেছিলেন।যেহেতু স্বাস্থ্য দপ্তর সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখছেন তার মধ্যে এরকম দুর্নীতি কি করে চলছে?
সেই কারণে সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখতে গিয়ে ওই ভদ্রমহিলা তিনি বলেন, আমি ডাক্তারের নাম জানিনা কিন্তু তিনি না জেনে কি করে আজকেই টিকিট করে দিতে পারছেন তাহলে কি এই ভদ্রমহিলার সঙ্গে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এম আর আই এর টিকিট কাউন্টারের কোন লেনদেনের যোগাযোগ আছে। যার ফলে এই মহিলা গিয়ে টিকিট করে আনছে আজকের দিনেরই এ বিষয়ে সুপার কে ফোন করা হয়েছে অনুরা বোর্ডের মিটিংয়ে আছেন তারা বলেছেন কি ভদ্রমহিলাকে আটকে রাখতে তারা মিটিং সেরে এখানে আসছেন।