অবতক খবর,২৫ ডিসেম্বর: ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং সব তথ্যের উপরে থাকে, আমি রাজনীতি করার জন্য কোন কথা বলি না। আমি যে যে কথা বলেছি সেই কথাগুলো দশ দিন পরে হোক কিংবা পাঁচ দিন পরে প্রমাণ হয়েছে। শুভেন্দু অধিকারী হল টার্গেট।মেন তৃণমূল কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেসের জিহাদি সংগঠন, তৃণমূল কংগ্রেসের ব কলমের যতগুলো বাংলাদেশের জিহাদি সংগঠন আছে তা সংরক্ষণ হিসেবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাদেরকে সেভ প্যাসেজ দেওয়ার জন্য।
বাংলা পুলিশ অক্ষম এইরকম কোন কথা নেই কিন্তু বাংলার পুলিশকে অক্ষম বানিয়ে দেয়া হচ্ছে, এখন বাংলা পুলিশের কাজ হল যে বিরোধী দল করবে তাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দেয়া, তার নামে ভুল মামলা দেওয়া। যেখানে দেশের ওপরে থ্রেট আছে সেখানে উনি দেশের রাজনীতি করে বি এস এফ কে কাজ করতে দেন না। আজকে পশ্চিমবাংলার পরিস্থিতি যে জায়গায় চলে গেছে শুভেন্দু অধিকারী সব থেকে বড় থ্রেট আছে এর মধ্যে কোনো সন্দেহ নেই।
শুভেন্দু অধিকারীকে যেভাবে সেন্ট্রাল গভার্মেন্ট প্রটেকশন দিয়েছেন তাকে মারার জন্য উইথআউট এজেন্সির সাপোর্টের কোনদিন কোন জঙ্গী সংগঠন তার ওপরে অ্যাটাক করতে পারবেনা। ২০২৬ এর ইলেকশনের আগে আগে মমতা ব্যানার্জি যদি শুভেন্দু অধিকারীকে মেরে দিতে পারেন তাহলে মমতা ব্যানার্জি পোয়া বারো হয়ে যাবে।
মমতা ব্যানার্জি নিজের শত্রুকে নাস করার জন্য সমস্ত রকম জিহাদী সংগঠনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নিয়েছেন। বর্ডার ডিস্ট্রিক্ট গুলোকে ইউনিয়ন টেরিটোরির মধ্যে নিয়ে যাওয়া দরকার আছে, না হলে বাংলা কিন্তু বাঁচতে পারবে না, বাংলার কোন মানুষ বাঁচতে পারবে না বলে জানালেন তিনি।