অবতক খবর,৩ জানুয়ারি: বুধবার সকালে নিউটাউন ইকো পার্কে প্রাতঃ ভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ।
*২২ জানুয়ারি পর্যন্ত হাইপার এক্টিভ থাকবে কেন্দ্রীয় এজেন্সি : আর জে ডি সাংসদ মনোজ ঝাঁ*
জানিনা কোথা থেকে এই তথ্য পেলেন? সিবিআই ইডি সারা বছর সক্রিয়। এই সরকারের গতবারের শাসন কালে দুর্নীতি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। উন্নয়ন আটকে গেছিল। এই দুর্নীতিতে বহু লোক জড়িত ছিল। তারা তাদের কাজ করছেন। যারা এর সঙ্গে যুক্ত, তাদের ভয় পাওয়ার কথা।
*লিপ্স এন্ড বাউন্স এর সম্পত্তি অ্যাটাচ*
আজ না। বহুদিন ধরে বিতর্কিত এই সংস্থা। মানুষের মুখে মুখে এই নাম ঘুরত। পরে তদন্ত শুরু হয়। কোর্টে মামলা হয়। এরপর একে একে ধরা পড়েন। বিভিন্ন তথ্যে প্রমাণিত, বিচার হবে। তদন্ত এগোচ্ছে। *বুঝতে পারছি না একটা গলার স্বর নিতে এতো টালবাহানা কেনো? ওখানেই কি রহস্য লুকিয়ে আছে? দরকারে এরকম লোক কে জোর করে তুলে এনে গলার স্বর নেওয়া উচিত।* যার কথার মধ্যে এতো বড় দুর্নীতি লুকিয়ে আছে। সত্য সন্ধানে যিনি বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন, তার বিরুদ্ধে কেন আদালত সিবিআই ইডি কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছে না সেটা আমাদেরও প্রশ্ন।
*সেনাপতি ছাড়া যুদ্ধ জেতা যায় না*
পুরনো সেনাপতির রিটায়ারড করার বয়স হয়ে গেছে। তিনি নিজে বা তার সেনাপতি রা সেটা মানতে চাইছে না। পরিবার থেকে দেশ, নতুন দের জায়গা দিতে হয়। না দিলেই সংঘর্ষ হয়। যেটা এখন তৃণমূলে হচ্ছে। ক্ষমতা কেউ ছাড়তে চাইছে না। কেউ পদত্যাগের কথা বলছে। কেউ দেহত্যাগের কথা বলছে। পাবলিক এদের ত্যাগ করলে তবে এদের জ্ঞান হবে। এই সব পার্টি বেশিদিন না থাকাই ভালো।
*পরিবহন বিল নিয়ে পিছু হঠল কেন্দ্র*
আলোচনা অবশ্যই হয়েছে। আমিও ছিলাম। চিদাম্বরম ছিলেন। তাবড় লোক ছিলেন। তৃণমূলের কাকলী ঘোষ দস্তিদার ছিলেন। ডেরক ব্রায়েন ছিলেন। ওরা বেশির ভাগ মিটিং শেষ দিকে অ্যাটেন্ড করতেন না। মুখ দেখিয়ে চলে যেতেন। সরকার মনে করে, যাদের কথা ভেবে এই আইন , সাধারণ মানুষের জীবন বাঁচাতে এই বিল। গাড়ি বাড়ছে। গতি বাড়ছে। যারা চালক আছেন, তাদের সতর্ক করার জন্য এই বিল।
*পশ্চিমবঙ্গে ৩৫ টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছেন বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্ব। আপনি বললেন বিজেপি ২৫ টি আসনের দিকে তাকিয়ে। টার্গেট ফিগারের ক্ষেত্রে এই তারতম্য কেন?*
আমি তো কোথাও বলিনি ২৫। আমি টার্গেট বেধে দেওয়ার লোক নই । আমি টার্গেটে পৌঁছানোর লোক। উনি ৩৫ দিয়েছেন, আমরা চেষ্টা করছি। যারা বিভ্রান্তি তৈরির চেষ্টা করছে, তাদের ব্যাপার।