অবতক খবর,২৭ ফেব্রুয়ারি: দিলীপ ঘোষ ইকোপার্ক মর্নিং ওয়াক—-

*শাহাজাহান কে গ্রেফতারে বাধা নেই : আদালত*

সবাই জানে কেন ধরা যাচ্ছে না। কারা লুকিয়ে রেখেছে। শুধু পুলিশ আর তৃণমূল জানত না। কোর্ট কবে বলেছে যে ওকে অ্যারেস্ট করা যাবে না? কোর্ট বরং বলেছে শয়তান টাকে ধরে নিয়ে এসো। তৃণমূল মানুষকেও বিভ্রান্ত করছে। আদালতকেও বিভ্রান্ত করছে। তাই আদালতকে এটা বলতে হয়েছে যে বিষয়টা কোর্ট আটকায় নি। যাই হোক, ওরা ৭ দিন সময় চেয়েছে। দেখা যাক কি হয়।

*আজ সন্দেশখালি যাচ্ছেন নওশাদ*

যাওয়া উচিৎ। এখানে বড় বড় ডায়লগ না দিয়ে ওখানে গিয়ে শুনুন মানুষ কি বলছে। কেন নেতাদের বাড়ি থেকে বের করে জুতো পেটা করা হচ্ছে? এদিকে বলছে কিছুই হয়নি। অন্যদিকে বাড়ি থেকে বের করে টাকা আদায় করা হচ্ছে। জমি পুকুর টাকা সব দখল করে রেখেছে। এখন মেনে নিয়েছে। আগে একটা FIR হয়নি কারুর বিরুদ্ধে। শাহাজাহান না বললে পুলিশ কিছু করবে না। পাঁঠার ইচ্ছায় কালীপুজো হয়? আজ ডজন ডজন FIR হচ্ছে। ডিজি কে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করতে হচ্ছে। গায়ের জোর মিডিয়া কে চমকে বিরোধীদের চমকে কতদিন চুপ করিয়ে রাখবে?

*সন্দেসখালিতে উত্তেজনা বেড়েই চলছে*

খালি পুলিশ গিয়ে চমকালে উত্তেজনা বন্ধ হবে না। শাহাজাহান সহ সবাইকে গ্রেফতার করতে হবে। প্রতিটি নেতা মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে। লুঠ করেছে। তাদের সাজা দিতে হবে। গরীব মানুষ এতদিন চুপ করে ছিল। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় তারাও মুখ খুলতে শুরু করেছে। তাদের ভয় কেটে গেছে।

*নুসরতের ইন্টারভিউ*

কেন উনি মানুষকে কথা দিয়েছিলেন? উনি সংসদ। মানুষ ভরসা করে ভোট দিয়েছে। উনি কিছুই জানেন না? উনি কোন জগতে থাকেন? উনি পার্লামেন্টে যান না। উনি নিজের এলাকায় যান না। মানুষ ওনাকে খুঁজছে। তৃণমূল এই ধরনের লোকেদের নিয়ে এসে মানুষকে ধোঁকা দিয়েছে। আর তারা ভোটে দাঁড়াতে চাইছেন না। কারণ তাদের লাইফ স্টাইল রাজনীতির সঙ্গে মেলেনা। তারা যে কাজ করেন, সিনেমা ইত্যাদি, সেটা ২৪ ঘন্টার পেশা। রাজনীতিও ২৪ ঘন্টার পেশা। তাদের মুখ দেখিয়ে তৃণমূল ভোট নেয় আর মানুষকে বঞ্চিত করে। দেব কে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। মিমি বলছে আমি আর এর মধ্যে নেই। তাদের বোরে করে তৃণমূল জিতছে। তারপর মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। সাধারণ মানুষের এবার ভেবে দেখার দরকার আছে। দেব দেবী দেখে বা সুন্দর মুখ দেখে যদি ভোট দেন তাহলে এই ধরনের ঘটনা বারবার ঘটবে।

*আমি সাংসদ থাকি বা না থাকি, দিদি সবটা দেখবেন বসিরহাটে : নুসরত*

দিদি মহিলা বলেই তো মহিলাদের এই দুর্দশা হয়েছে। বছরের পর বছর অত্যাচারিত হয়েছেন। উনি একজন মহিলা। ওনার দায় নেই মহিলাদের কথা শোনার? তিনি নিজেকে আলাদা বলছেন। ওনার ওখানে গিয়ে কথা বলা উচিৎ। কেন বলেন নি?