অবতক খবর,১০ ফেব্রুয়ারি: ডানকুনি ব্রিজের নিচে সাত সকালেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। সকাল ঠিক সাড়ে সাতটা নাগাদ। ছড়িয়ে পড়ে আগুণ। পাশাপাশি থাকা প্রায় ২৫ টি দোকান। পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে আসে দমকলে তিনটি ইঞ্জিন। প্রায় ঘন্টাখানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ডানকুনি ফায়ার ব্রিগেড উত্তরপাড়া ফায়ার বিগ্রেড থেকে। দমকলের কর্মীরা এসেই আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এসে উপস্থিত ডানকুনি থানার আইসি । খবর পাওয়া মাত্র সঙ্গে সঙ্গে ছুটে আসেন স্থানীয় পৌর পিতা তথা ডানকুনি পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান প্রকাশ রাহা।
সহ আসেন চেয়ারম্যানের হাসিনা সবনাম এসে বিষয় টি খতিয়ে দেখেন।
বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার পুরে দলা পাকিয়ে যায়।
শুধু দোকান পুড়ে ছাই নয়। পাশাপাশি খতি ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে ব্রিজের। ব্রিজের কিছু কিছু জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় প্রশাসন। এই ঘটনার ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকা জুড়ে।
দোকানের মালিকরা প্রায় পথে বসেছে।
জুতোর দোকান, চায়ের দোকান থেকে শুরু করে মুদিখানা, মুরগির দোকান সহ সকল দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ।
এখন দেখা স্থানীয় প্রশাসন কিভাবে এই ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদারদের পাশে দাঁড়ায়।
এই ঘটনার পর ঘটনার স্থলে আসেন । হুগলি জেলা পরিষদের প্রাক্তন পূর্ত পরিবহন দপ্তরের কর্মদক্ষ তথা বর্তমান শিক্ষা সংস্কৃতি দপ্তরে কর্মদক্ষ সুবীর মুখার্জি। বিষয়টি খতিয়ে দেখেন এবং তিনি বলেন। ব্রিজের যদি কোন রকম ক্ষতি হয় সেটা প্রশাসন এবং সরকারী আধিকারিকরা বিষয়টা কি খতিয়ে দেখবে।
তার পাশাপাশি ডানকুনি বিজেপি সভাপতি। গুঞ্জন চক্রবর্তী বলেন। বাচ্চারাও জানে তৃণমূল মানেই চোর কাট মানি খোর। তৃণমূলের মদতেই এই অবস্থা এই অবৈধ দোকানগুলি গড়ে উঠেছিল।
সম্পূর্ণ দায় তাদেরকেই নিতে হবে। এ বিষয়টাকে তারা কোনোভাবেই এড়িয়ে যেতে পারেন না।
পয়সার জন্য ডানকুনির প্রশাসন সাধারণ মানুষদের জুয়া সাট্টা মদের ঠেকের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন।
সেই সমস্ত ঠেকই ব্রিজের নিচে চলত। পুরোপুরি ভাবে বলতে গেলে একরকম অবৈধ ব্যবসা চলতো বীজের নিচে এমনটাই দাবি BJP সভাপতি গুঞ্জন চক্রবর্ত্তীর।