অবতক খবর,১ মার্চ:  ট্যাংরাকাণ্ডের পর এবার বেহালার শকুন্তলা পার্ক। আবার এক হাড়হিম করা ঘটনা। এখানে উদ্ধার বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ। মাথায় হাত পরিবারের। আত্মহত্যা নাকি খুন ? এখনও ধন্দে পরিবার ও তদন্ত কারীরা। বছর ৫৩-র ব্যবসায়ী স্বজন দাস। চিমনি-ওয়াটার পিউরিফায়ারের দোকান আছে তাঁর। সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছ ব্যবসায়ী ও তাঁর মেয়ের ঝুলন্ত দেহ।

সূত্রের খবর, মানসিক ভাবে অনেকদিন ধরেই বিপর্যস্ত ছিলেন স্বজন দাস। ২২ বছরের মেয়েও ভুগছেন অনেকদিন ধরে। ব্যবসায়ী স্বজনের বাড়ি মহেশতলার নুঙ্গিতে। পরিবারের দাবি, শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ মেয়েকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন ব্যবসায়ী। দীর্ঘক্ষণ না ফেরায়, চিন্তায় পড়ে যান স্ত্রী। খোঁজ নিতে শুরু করেন । সন্ধে ৭টা নাগাদ শকুন্তলা পার্কে স্বজনের অফিস ঘর থেকে উদ্ধার হয় বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ ।ডিপ্রেসনের কারণেই মেয়েকে খুন করে আত্মহত্যা করলেন বাবা ? নাকি অন্য কোনও কারণ? খতিয়ে দেখছে পর্ণশ্রী থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখা।