অবতক খবর,১৮ এপ্রিল:  জীবিত ব্যক্তিকে মৃত বলা হচ্ছে হ্যাঁ, এবার এমনই চাঞ্চল্যকর প্রশ্ন তুললেন জীবিত ব্যক্তি, সমীর মজুমদার, বয়স ৬০ বছর, সদ্য এক বছর হয়েছে তিনি চাকরি জীবন থেকে অবসর নিয়েছেন,
বর্তমানে তিনি কল্যাণী বিধানসভার অন্তর্গত গয়েশপুর পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।

তার অভিযোগ, যে তিনি বেঁচে আছেন, কিন্তু তার ভোটার তালিকায় তাকে মৃত বলে দেখানো হচ্ছে।
যদিও এই একই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন, গয়েশপুর পৌরসভার, তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর,
মরণ কুমার দে !

গয়েশপুর পৌরসভার কাউন্সিলর ও তৃণমূল নেতা দাবি, রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় নির্দেশে, যে বাড়ি বাড়ি ভোটার তালিকার স্কুটনির কাজ করতে বলেছেন আমাদের সকলকে তা নির্দেশের পরেই আমরা কাজ শুরু করি, আর তারপরে একের পর এক ভুল তথ্য উঠে আসে আমাদের হাতে, কোথাও ভুয়া ভোটার, কোথাও আবার জীবিত ব্যক্তিকে মৃত বলে দেখানো হচ্ছে, এই সবকিছুই বিজেপির চক্রান্তে চলছে.
আর এ সম্পূর্ণ দায় হচ্ছে কেন্দ্রীয় ইলেকশন কমিশন,স্থানীয় কাউন্সিলর মরণকুমার দে, ও গয়েশপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মানিক পাল তিনিও একই সুরে সুর বেঁধে বলেন, যে ব্যক্তিকে মৃত বলে দেখানো হচ্ছে ভোটার তালিকায় এই ব্যক্তির স্থানীয় বাসিন্দা এবং দীর্ঘদিনের পরিচিত বর্তমানে তিনি বেঁচে আছেন.

কিন্তু কিভাবে উনার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ নেওয়া হল তা জানা নেই, পাশাপাশি তিনি এটাও বলেন স্থানীয় প্রশাসনের কাছে দারস্ত হবেন এই গোটা বিষয় নিয়ে, এবং অভিযোগে জানাবেন তিনি।
বর্তমানে বিজেপি ওপরে অভিযোগ আনছেন তৃণমূল নেতৃত্বরা।
যদিও এই প্রসঙ্গে, ইলেকশন কমিশনের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্কুটি নিয়ে একই অভিযোগ আনছেন সমীর মজুমদার।তিনি আরো বলেন, তৃণমূল নেতৃত্ব আমার বাড়িতে এসে না খোঁজখবর না নিতেন তাহলে তো জানতেই পারা যেত না।