অবতক খবর,১৬ মার্চ: আমরা খুব স্পষ্ট ভাবে বলতে চাই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী তিনি পরে গিয়েছেন। আহত হয়েছেন। আমরা সবাই দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। লোডশেডিং এ জেতা শুভেন্দু অধিকারী

আচমকা প্রেসারে গন্ডগোল হতে পারে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী পড়ে গিয়েছেন। সারা বাংলার মানুষ আরোগ্য কামনা করেছেন। সেই সময় শুভেন্দু অধিকারী ও দীনেশ লাল যাদব কটাক্ষ করেছেন। এটা বিজিপির সংস্কৃত। শুভেন্দু যাকে বলে যশশ্রী প্রধানমন্ত্রী তিনি ও আরোগ্য কামনা করছেন। এটা রাজনৈতিক সৌজন্যতা। এটা তৃণমূল পরিবার চূড়ান্তভাবে নিন্দা করছি। আজ বিকালে ওইখানেই খেজুরিতে তৃণমুল কংগ্রেস মিছিল ও সভা করব। লোপ্রেসার বলে কটাক্ষ করা হয়েছে।

শুভেন্দু অধিকারী র ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী বিজেপিতে গেছে। বিজেপি পরিবারবাদ নিয়ে কথা বলবে।
খেজুরির মানুষ করায় গন্ডায় এর জবাব দেবে।
কুকুর ভালো রাস্তাঘাটের নেরি কুকুর পাগল হয়ে যায় তখন চিকিৎসা দরকার। আমি কাউকে বলছি না। শুভেন্দু কে পাগলা কুকুর বলছি না। আজ বিকেলে খেজুরির মানুষ এই জবাব দেবে।

কেন্দ্রীয় বরাদ্দ নিয়ে যে মিথ্যা প্রচার করছে ঠিকই বলেছে। 100 দিনের কাজে টাকা দিচ্ছে না।

রাজ্যপালকে অনুরোধ করবো পদটার অপব্যবহার করবেন না। ভোটের দিন রাস্তায় রাজ্যপালের কোনো কাজ নেই। ভোটের দিন বাড়িতে থাকবেন। বিজেপি, সিপিআইএম চেষ্টা করবে গন্ডগোল করার। শিতলকুচি সেন্ট্রাল ফোর্স ফায়ারিং করেছিল। সেন্ট্রাল ফোর্স যেন বিজেপির ক্যাদারের মত কাজ না করে।
রক্ত না মুছিয়ে ছবি তলাটা
রক্ত মোছা হয়েছে আবার রক্তপাত হয়েছে। তাই সেলাই করতে হয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিশ্চিত ভাবে সুস্থ হয়ে প্রচারে নামবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জলপাইগুড়িতে থাকলেও কাঁথির মানুষ ভোট দেবেন।
ইডি গ্রেফতার বিআরএস নেত্রী
সিবিআই ইডি কে প্রথমে পাঠানো হয় তারপর বন্ড কেনানো হয়। ওই বিষয়টা শুধুমাত্র বিজেপির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

ভোটে প্রমাণিত হবে। দলের শ্রেষ্ঠ প্রার্থী পার্থ ভৌমিক। টিকিটের জন্য দলবদল মানুষ গ্রহণ করবেন কিনা ভোটে বোঝা যাবে।

শেখ শাজাহান এর ভাইকে ডেকে পাঠানো হয়েছে
আইন আইনের মত চলবে
সন্দেশখালি
পুলিশ ব্যবস্থ নিয়েছে। দল ব্যবস্থা নিয়েছে। বিরোধীরা মরিয়া হয়ে পড়েছে ইস্যু টা জড়িয়ে রাখার চেষ্টা করছে।
বিজিপির কোনও সংগঠন নেই।
কংগ্রেস এবং সিপিএম শুন্য পাবে। অন্তত 30-35 টি সিট tmc পাবে। বিভিন্ন জেলা থেকে বুথ কমিটি থেকে যে রিপোর্ট আসছে সেখান থেকে বলছি। বিজেপি যত বেশি কমানো যায়। আমরা 8 দফায় ভোট দেখেছি। কি হয়েছে। আমরা চাই এক দফায় ভোট হোক। ভোট হলে বিজেপি হারবে। সেন্ট্রাল ফোর্স যত বেশি ওরা পাঠাবে। তত বেশি সবাই বুঝতে পারবে। সমীক্ষা গুলি মিলবে না। কিছু জায়গায় বিজিপির যারা টিকিট পায়নি তারা যোগাযোগ করছে তৃনমূলের সঙ্গে কাজ করতে চায়। হুগলি, ব্যারাকপুর, উত্তরে । নরেন্দ্র মোদি যত বেশি বাংলায় আসবে তত বেশি সুবিধা হবে। পুরোদস্তুর তৃণমূল জিতবে। 42 টার্গেট করে এগোচ্ছি। যে 2-3 জন থাকবেন ভোটের পর দেখা যাবে। তৃণমূল কে ভোট দেবে।
বিজেপি বাংলাকে দেখবে না। গত 10 বছরে বাংলা 1 টাও পূর্নমন্ত্রী নেই। বিজেপি থেকে যাঁরা জিতেছে তারা কি পূর্ণমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য নেই। দিলীপ ঘোষ পূর্নমন্ত্রী হয়নি কেন? গোটা রাজ্যে কংগ্রেসের 42 টা প্রার্থী লোক নেই। Tmc 37 টাও পেতে পারে।