অবতক খবর,৩০ জানুয়ারি: সুবোধ অধিকারী বলেন ২০১৯ সালে যা হয়েছিল ২৪শে চব্বিশে তা করার চেষ্টা হচ্ছে আবার নতুন করে অশান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে সংসদ বলছেন জেলে যাওয়া আসামিরা জনপ্রতিনিধি উনি নটোরিয়াস ক্রিমিনালদের নিয়ে বীজপুরে অনেক জায়গায় পিকনিক করছেন। সেই ছবি আমি পুলিশ এবং প্রশাসনকে পাঠিয়েছি। আমি সাবধান করতে চাই। আবার যদি এই কাজ করতে চান আবার যদি এই কাজ করতে যান মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করবে তা সামলাতে হবে। সুবোধ অধিকারী আরো বলেন পল্টুরাম নীতিশ কুমার এখানেও আছে যে ছেলেকে বিজেপিতে ঢুকিয়ে রেখেছে । যার এক পা বিজেপিতে এক পা তৃণমূলে।।

এরপর সোমনাথ শ্যাম বলেন কাঁচরাপাড়া অঞ্চলের দিনের আলোয় সন্ত্রাস হত। এখানে বড় বড় নেতারা থাকতো যারা পালটিবাজ। পালটি বাজার মত কিছু নেতা যিনি এখানকার সাংসদ তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন। আমি এবং সুবোধ অধিকারী নাকি দিল্লিতে রওনা দিয়েছি বিজেপিতে যোগদান করতে । আমি তাকে বলতে চাই আমরা পাল্টিবাজ নই বিজেপির একজন সাংসদ আছেন যিনি পালটিবাজ নেতা। যে মা ওকে আগলে রেখেছিল সেই মাকে ২০১৯ সালে 2019 সালে ওই সংসদ পালটি বাজি করে মার বদনাম করেছিল।

পরবর্তীতে 2021 সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বন্দোপাধ্যায় এর সেনাপতিত্বে তৃণমূল কংগ্রেস যখন আবার ক্ষমতায় এলো তখন আবার দিদির হাত ধরে ফেরত এসেছেন। তৃণমূলে ফিরে হত্যার পর হত্যা করে যাচ্ছেন আমরা আমাদের নেতা পার্থ ভৌমিককে বলেছি আমরা খুন হতে আসিনি। সংসদ নিজেকে বাঁচাতে এক পা তৃণমূলে রেখেছে আরেক পা বিজেপিতে ছেলেকে বাঁচাতে রেখেছে। যারা সংসদের সাথে ঘুরছে তারা ২০১৯ সালে তারা ২০১৯ সালে গাদ্দারি করেছিল।

তৃণমূলের কেউ নয়। হলুদ ফাইল খোলার ব্যাপারে সোমনাথ শ্যাম বলেন গোপাল মজুমদার খুনে নেশার এবং ভোলা নামে যে দুজন গ্রেপ্তার হয়েছিল। কারা স্বীকারোক্তি দিয়েছে খুনের ঘটনার স্থল থেকে মজদুর ভবনে এসে টাকা নিয়ে যেতে গিয়ে টাকা নিয়ে যেতে গিয়ে ধরা পড়েছে ধরা পড়েছে হলুদ ফাইলের একটা পাতা মাত্র খুললাম।